8ર छैोट्टैोब्राञक्लककथाबाफ-२ब्र खान ১৮৮৩, ১৫ই এপ্রিল “ইদানীং ব্রহ্মজ্ঞানীরা আচল ঘন বলে গান গায়—আমার আলানি লাগে। যারা গান গায়, যেন মিষ্টরস পায় না। চিটে গড়ের পানা নিয়ে ভুলে থাকলে, মিছরণীর পানার সন্ধান ক’ত্তে ইচ্ছা হয় না। “তোমরা দেখ, কেমন বাহিরে দশন ক’চ আর আনন্দ পাচ্চ। যারা নিরাকার নিরাকার করে কিছু পায় না, তাদের না আছে বাহিরে না আছে ভিতরে। ঠাকুর মার নাম করিয়া গান গাহিতেছেন,— গো আনন্দময়ী হয়ে মা আমায় নিরানন্দ কোরা না। ও দলটি চরণ বিনে আমার মন, অন্য কিছল আর জানে না। তপন-তনয়, আমায় মন্দ কয়, কি দোষে তাত জানি না। ভবানী বলিয়ে, ভবে যাব চলে, মনে ছিল এই বাসনা, অকলপাথারে ডুবাবি আমারে, স্বপনেও তাতো জানি না। অহরহনিশি শ্রীদগোনামে ভাসি, তব দখেরাশি গেল না। এবার যদি মরি, ও হরসন্দরী, (তোর) দরগানাম কেউ আর লবে না। আবার গাহিতেছেন,— বল রে বল দগণনাম। (ওরে আমার আমার মন রে)u দরগা দাগ দগণ বলে পথে চলে যায়। শলেহন্তে শালপাণি রক্ষা করেন তায় ॥ তুমি দিবা, তুমি সন্ধ্যা, তুমি যে যামিনী। কখন পর্ষ হও মা, কখন কামিনী ॥ তুমি বল ছাড় ছাড় আমি না ছাড়িব । বাজন নপরে হয়ে মা চরণে বাজিব ॥ (জয় দরগা শ্ৰীদগো বলে)। মীন হয়ে রব জলে নখে তুলে লবে। শঙ্করী হইয়া মাগো গগনে উড়িবে। নখাঘাতে ব্ৰহ্মময়ী যখন যাবে মোর পরাণী, কৃপা করে দিও রাঙ্গা চরণ দুখানি। ঠাকুব শ্রীরামকৃষ্ণ আবার প্রতিমার সম্মুখে প্রণাম করিলেন। এইবার সিড়িতে নামিবার সময় ডাকিয়া বলিতেছেন ; “ও রা—জ—আ? ? (ও রাখাল, জতো সব আছে, না হারিয়ে গেছে ?) ঠাকুর গাড়ীতে উঠিলেন। সরেন্দ্র প্রণাম করিলেন। অন্যান্য ভক্তেরাও প্রণাম করিলেন। রাস্তায় চাঁদের অালে এখনও আছে। ঠাকুরের গাড়ী দক্ষিণেশ্বর অভিমুখে যাত্রা করিল। ് Lo