পঞ্চম খণভ ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ কলিকাতায় ভক্তমন্দিরে প্রথম পরিচ্ছেদ वैोबल ब्राञछन्छ म८खब्र बाफ़ौ कौख“नानद्वन्म আজ বৈশাখী কৃষ্ণা বাদশী, শনিবার ২রা জন, ১৮৮৩ খৃস্টাব্দ। ঠাকুর কলিকাতায় শভোগমন করিয়াছেন। বলরামের বাড়ী হইয়া অধরের বাড়ী আসিলেন। সেখানে কলহান্তরিতা কীৰ্ত্তন শ্রবণ করিয়া রামের বাড়ী আসিয়াছেন। সিমলিয়া মধ্য রায়ের গলি। রামচন্দ্র ডাক্তারী শিক্ষা করিয়া ক্ৰমে মেডিক্যাল কলেজে সহকারী কেমিক্যাল একজামিনার হইয়াছিলেন ও Science Association-এ রসায়ন-শাস্ত্রের অধ্যাপক ছিলেন। তিনি সেবাপাজিত অথে বাড়ীটি নিমাণ করিয়াছেন। এ পথানে ঠাকুর কয়েকবার শভোগমন করিয়াছিলেন, তাই ভক্তদের কাছে এটি আজ মহাতীৰ্থস্থান। রামচন্দ্র শ্ৰীগরের কর্ণাবলে বিদ্যার সংসার করিতে চেন্টা করিতেন । ঠাকুর দশমুখে রামের সংখ্যাতি করিতেন—বলিতেন, রাম বাড়ীতে ভক্তদের পথান দেয়,•কত সেবা করে, তার বাড়ী ভক্তদের একটি আভা। নিতাগোপাল, লাটা, তারক (শিবানন্দ), রামচন্দ্রের একরকম বাড়ীর লোক হইয়৷ গিয়াছিলেন। তাঁহার সহিত অনেকদিন একসঙ্গে বাস করিয়াছিলেন। আর বাড়ীতে নারায়ণের নিত্য সেবা। রাম ঠাকুরকে বৈশাখী পণিমার দিন—ফলদোলের দিন—এই ভদ্রাসন বাটীতে পজাথে প্রথম লইয়া, আসেন। প্রায় প্রতিবর্ষে ঐ দিনে ঠাকুরকে লইয়া গিয়া ভক্তদের লইয়া মহোৎসব করিতেন। রামচন্দ্রের সন্তানপ্রতিম শিষ্যেরা এখনও অনেকে ঐ দিনে উৎসব করেন। আজ রামের বাড়ী উৎসব। প্রভু আসিবেন। রাম শ্ৰীমদভাগবত কথামত তাঁহাকে শনাইবার আয়োজন করিয়াছেন। ছোট উঠান কিন্তু তাহার ভিতরেই কত পরিপাটি। বেদী রচনা হইয়াছে, তাহার উপর কথক ঠাকুর উপবিষ্ট। রাজা হরিশচন্দুের কথা হইতেছে, এমন সময় বলরাম ও অধরের বাড়ী হইয়া ঠাকুর আসিয়া উপস্থিত। রামচন্দ্র আগয়ান হইয়া ঠাকুরের পদধলি মস্তকে গ্রহণ করিলেন ও তাঁহার সঙ্গে সঙ্গে আসিয়া বেদীর সম্মুখে তাঁহার পর্ব হইতে নিদিষ্ট আসনে বসাইলেন। চতুদিকে ভক্তেরা। কাছে মাছটার। [ब्राछा इब्रष्झट्न्ध्रव्र कथा ७ ठेाकूव्र प्टेोब्राअङ्कष ] রাজা হরিশচন্দ্রের কথা চলিতে লাগিল। বিশ্বামিত্র বলিলেন, মহারাজ ! আমাকে সসাগরা পৃথিবী দান করিয়াছ, অতএব ইহার ভিতর তোমার পথান নাই। তবে কাশীধামে তুমি থাকিতে পার। সে মহাদেবের পথান। চল, তোমাকে, তোমার সহধর্মিণী শৈব্যা ও তোমার পর সহিত"সেখানে পে'ছিয়া
