পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ৰষ্ঠ খণ্ড ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ী মধ্যে टाधश्र नब्रिटव्हन कचिकटनथ्बट्ब्र कणशब्रिणौ शब्दछामिबटण फकुनzण्ग [ बाँचजाण, ट्रेष्ठद्दजाका बिध्वान, ब्राञफ्नाझेटबा, बणब्राञ, नटब्रन्छ, ब्राथाञ्च ] আজ জৈঠ-কৃষ্ণা-চতুদশী। সাবিত্রী চতুদশী। অমাবস্যা ও ফলহারিণী পজো। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ীতে নিজ মন্দিরে বসিয়া আছেন। ভক্তেরা তাঁহাকে দশন করিতে আসিতেছেন। সোমবার, ইংরাজী ৪ঠা জন, ১৮৮৩ খৃস্টাব্দ। মাস্টার পবেদিন রবিবারে আসিয়াছেন। ঐ রাত্রে কাত্যায়ণীপজা। ঠাকুর প্রেমাবিল্ট হইয়া নাটমন্দিরে মার সম্মুখে দাঁড়াইয়া, বলিতেছেন, “মা, তুমিই ব্রজের কাত্যায়ণী— फूभि श्रवण, फूभ श्रख्? भा, फूभि ट्न श्राज्राण। তোমা হতে হরি ব্রহ্মা, বাদশ গোপাল। দশ মহাবিদ্যা মাতা দশ অবতার। এবার কোনরপে আমায় করিতে হবে পার।” ঠাকুর গান করিতেছেন ও মা’র সঙ্গে কথা কহিতেছেন। প্রেমে একেবারে মাতোয়ারা! নিজের ঘরে আসিয়া চৌকির উপর বসিলেন। রাত্রি বিপ্রহর পর্যন্ত ঐ রাত্রে মার নাম হইতে লাগিল। সোমবার সকালে বলরাম এবং আরো কয়েকটি ভক্ত আসিলেন। ফলহারিণী পজো উপলক্ষ্যে ত্ৰৈলোক্য প্রভৃতি বাগানের বাবরা সপরিবারে আসিয়াছেন। বেলা নয়টা। ঠাকুর সহাস্যবদন—গঙ্গার উপর গোল বারান্দাটিতে বসিয়া আছেন। কাছে মাস্টার। ক্রীড়াচ্ছলে ঠাকুর রাখালের মাথাটি কোলে লইয়াছেন! রাখাল শুইয়া। ঠাকুর কয়েকদিন রাখালকে সাক্ষাৎ গোপাল দেখিতেছেন। ত্ৰৈলোক্য সম্মুখ দিয়া মা কালীকে দশন করিতে যাইতেছেন। সঙ্গে অনচের ছাতি ধরিয়া যাইতেছে। ঠাকুর রাখালকে বললেন, “ওরে ওঠ ওঠ।” ঠাকুর বসিয়া আছেন। ত্ৰৈলোক্য নমস্কার করিলেন। শ্রীরামকৃষ্ণ (ত্ৰৈলোক্যের প্রতি)–হগিা, কাল যাত্রা হয় নাই ? ত্ৰৈলোকা—হাঁ, যারার তেমন সুবিধা হয় নাই। s শ্রীরামকৃষ্ণ—তা এইবার যা হয়েছে তা হয়েছে। দেখো যেন অন্যবার এরপ না হয়! যেমন নিয়ম আছে, সেই রকমই বরাবর হওয়া ভাল।