পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8げ aौर्टीब्राभकककथायड-३ब्र खान [ ১৮৮৩, ৪ঠা জনে 阜 ত্ৰৈলোক্য যথোচিত উত্তর দিয়া চলিয়া গেলেন। কিয়ৎক্ষণ পরে বিষ্ণুঘরের পরোহিত শ্ৰীযুক্ত রাম চাটয্যে আসিলেন। ঠাকুর-রাম! ত্ৰৈলোক্যকে বললাম যাত্রা হয় নাই, দেখো যেন এরপ আর না হয় । তা, এ কথাটা বলা কি ভাল হয়েছে ? রাম চাটায্যে—মহাশয়, তা আর কি হয়েছে! বেশই বলেছেন। যেমন নিয়ম আছে, সেই রকমই ত বরাবর হওয়া উচিত। শ্রীরামকৃষ্ণ (বলরামের প্রতি)–ওগো, আজ তুমি এখানে খেও । আহারের কিঞ্চিৎ পাবে ঠাকুর নিজের অবস্থার বিষয় ভক্তদের অনেক বলিতে লাগিলেন। রাখাল, বলরাম, মাল্টার, রামলাল, এবং আরও দ একটি ভক্ত বসিয়াছিলেন। | इाखङ्गाङ्ग ऊँश्ब्र ब्राश्-छेाकूब्र वैीब्राबङ्क्षः ७ भानद्रष त्रॆथ्बन्न नश्rन | ভাবো ? গাড়ী করে বলরামের বাড়ী যাচ্ছি এমন সময় পথে মহা ভাবনা হলো। বললাম মা, হাজরা বলে, নরেন্দ্র আর সব ছোকরাদের জন্য আমি অত ভাবি কেন ; সে বলে, ঈশবরচিন্তা ছেড়ে এ সব ছোকরাদের জন্য চিন্তা করছ কেন? এই কথা বলতে বলতে একেবারে দেখালে যে তিনিই মানুষ হয়েছেন। শুদ্ধ আধারে পল্ট প্রকাশ হন। সেইরাপ দশন করে যখন সমাধি একটা ভাঙ্গলো, হাজরার উপর রাগ কত্তে লাগলম। বললাম, শালা আমার মন খারাপ করে দিছলো। আবার ভাবলাম, সে বেচারীরই বা দোষ কি, সে জানবে কেমন করে ? [নরেন্দ্রের সহিত শ্রীরামকৃষ্ণের প্রথম দেখা] “আমি এদের জানি, সাক্ষাৎ নারায়ণ। নরেন্দ্রের সঙ্গে প্রথম দেখা হলো । দেখলাম, দেহ-বন্ধি নাই। একট বকে হাত দিতেই বাহ্যশন হয়ে গেল। হ:শ হ’লে বলে উঠলো, ওগো, তুমি আমার কি করলে ? আমার যে মা-বাপ আছে! ষদ মল্লিকের বাড়ীতেও ঠিক ঐ রকম হয়েছিল। ক্রমে তাকে দেখবার জন্য ব্যাকুলতা বাড়তে লাগলো, প্রাণ আট-পাট করতে লাগলো। তখন ভোলানাথকে* বললাম, হ্যগিা, আমার মন এমন হচ্ছে কেন ? নরেন্দ্র বলে একটি কায়েতের ছেলে, তার জন্য এমন হচ্ছে কেন ? ভোলানাথ বললে, ‘এর মানে ভারতে আছে। সমাধিস্থ লোকের মন যখন নীচে আসে, সত্ত্বগুণী লোকের সঙ্গে বিলাস করে। সত্ত্বগণী লোক দেখলে তবে তার মন ঠান্ডা হয়। এই কথা শুনে তবে আমার মনের শান্তি হলো। মাঝে মাঝে নরেন্দুকে দেখবো বলে বসে বসে কাঁদতুম।”

  • "ভোলানাথ মুখোপাধ্যায়, ঠাকুরবাড়ীর মহেন্রী, পরে খাজাঞ্জী হইয়াছিলেন