পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

巴3 ठैटौब्राबङ्गककथाबज्र–२म्न छाण ১৮৮৩, ১৫ই জন [ख्ळानौब्र जचीन-जाधर्नानन्थ ७ निङानिन्थ] s “সোঙ্কং সোহহং কল্পেই হয় না। জ্ঞানীর লক্ষণ আছে। নরেন্দ্রের চোখ সমখেঠেলা। এরও কপাল ও চোখের লক্ষণ ভাল। “আর, সবায়ের এক অবস্থা নয়। জীব চার প্রকার বলেছে,--বন্ধ জীব, মমক্ষে জীব, মন্ত জীব, নিত্য জীব। সকলকেই যে সাধন করতে হয়, তাও নয়। নিত্যসিদ্ধ আর সাধনসিন্ধ। কেউ অনেক সাধন করে ঈশ্বরকে পায়, কেউ জন্ম অবধি সিদ্ধ, যেমন প্রহাদ। হোমা পাখী আকাশে থাকে। ডিম পাড়লে ডিম পড়তে থাকে। পড়তে পড়তেই ডিম ফটে। ছানাটা বেরিয়ে আবার পড়তে থাকে। এখনও এত উচু যে পড়তে পড়তে পাখা ওঠে। যখন পথিবীর কাছে এসে পড়ে, পাখীটা দেখতে পায়, তখন বুঝতে পারে যে, মাটিতে লাগলে চুরমার হয়ে যাবে। তখন একেবারে মার দিকে চোচা দৌড় দিয়ে উড়ে যায়। কোথায় মা ! কোথায় মা! “প্রহাদাদি নিত্যসিদ্ধের সাধন ভজন পরে। সাধনের আগে ঈশ্ববরলাভ। যেমন লাউ কুমড়োর আগে ফল, তার পরে ফল। (রাখালের বাপের দিকে চাহিয়া) নীচ বংশেও যদি নিতাসিন্ধ জন্মায়, সে তাই হয়, আর কিছ হয় না। ছোলা বিষ্ঠাকুড়ে পড়লে ছোলা গাছই হয়! [*र्ताढाबद्दलष e बिमानाशब्र-अर्थः ना*िछऊा] “তিনি কারকে বেশী শক্তি, কারকে কম শক্তি দিয়েছেন। কোন খানে একটা প্রদীপ জবলছে, কোনখানে একটা মশাল জবলছে। বিদ্যাসাগরের এক কথায় তাকে চিনেছি, কতদর বন্ধির দৌড়! যখন বললম শক্তিবিশেষ, তখন বিদ্যাসাগর বললে, মহাশয়, তবে কি তিনি কারকে বেশী, কারকে কম শক্তি দিয়েছেন? আমি অমনি বললাম, তা দিয়েছেন বইকি। শক্তি কম বেশী না হ’লে তোমার নাম এত হবে কেন ? তোমার বিদ্যা, তোমার দয়া এই সব শনে তো আমরা এসেছি। তোমার তো দটো শিং বেরোয় নাই! বিদ্যাসাগরের এত বিদ্যা, এত নাম, কিন্তু কাঁচা কথা বলে ফেললে, তিনি কি কারকে বেশী, কারকে কম শক্তি দিয়েছেন? কি জানো, জালে প্রথম প্রথম বড় বড় মাছ পড়ে; রুই, কাতলা। তারপর জেলেরা পকিটা পা দিয়ে ঘেটে দেয়, তখন চুনো পটি, পাঁকাল এই সব মাছ বেরোয়,–একটা দেখতে দেখতে ধরা পড়ে। ঈশ্বরকে না জানলে ক্ৰমশঃ ভিতরের চুনোপটি বেরিয়ে পড়ে। শধ পণ্ডিত হলে কি হবে ?”