পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

やりぐり घैटैोब्रामकृककथाबुङ–२ब्र खाण [ s४४७, २७८श्र प्रमट-प्लेथ्र्वन्त्र সত্যতে থাকলে তবে ভগবানকে পাওয়া যায়। বিদ্যাসাগর সেদিন বললে, এখানে ; কিন্তু এলো না। ੰਂ। শাধ পণ্ডিত যে, তার কামিনী । কাঞ্চনে মন আছে। সাধরে মন হরিপাদপদ্মে ৷ পণ্ডিত বলে এক, আর করে এক। সাধর কথা ছেড়ে দাও। যাদের হরিপাদপদ্মে মন তাদের কাজ, কথা সব আলাদা। কাশীতে নানকপন্থী ছোকরা সাধ দেখেছিলাম। তার উমের তোমার মত। আমায় বলতো প্রেমী সাধন। কাশীতে তাদের মঠ আছে; একদিন আমায় সেখানে নিমন্ত্রণ করে নিয়ে গেল। মোহন্তকে দেখলাম, যেন একটি গিন্নী। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, 'উপায় কি ?’ সে বললে, কলিযুগে নারদীয় ভক্তি। পাঠ কচ্ছিল। পাঠ শেষ হলে বলতে লাগলো—’জলে বিষ্ণঃ পথলে বিষ্ণঃ বিষ্ণঃ পবতমস্তকে। সবমি বিষ্ণময়ং জগৎ’। সব শেষে বললে, শান্তিঃ শান্তিঃ প্রশান্তিঃ। [कर्गजबुश द्रवनश्रज्र क्लट्ण ना-स्नानञाशf] “এক দিন গীতা পাঠ করলে। তা এমনি অটি, বিষয়ী লোকের দিকে, চেয়ে পড়বে না! আমার দিকে চেয়ে পড়লে। সেজোবাব ছিল। সেজেবাবরে দিকে পেছন ফিরে পড়তে লাগল। সেই নানকপন্থী সাধটি বলেছিল, উপায়, নারদীয় ভক্তি’।” মাস্টার—ও সাধারা কি বেদান্তবাদী নয় ? শ্রীরামকৃষ্ণ—হ্যাঁ, ওরা বেদান্তবাদী কিন্তু ভক্তিমাগও মানে। কি জান এখন কলিযুগে বেদমত চলে না। একজন বলেছিল, গায়ত্রীর পরেশচরণ করবো। আমি বললাম কেন?” কলিতে তন্ত্রোক্ত মত। তন্ত্রমতে কি পরেশচরণ হয় না ? “বৈদিক কম বড় কঠিন। তাতে আবার দাসত্ব। এমনি আছে যে, বার বছর না কত ঐ রকম দাসত্ব করলে তাই হয়ে যায়। যাদের অতদিন দাসত্ব করলে, তাদের সত্তা হয়ে যায়! তাদের রজঃ, তমঃ গুণ, জীব-হিংসা, বিলাস এই সব এসে পড়ে, তাদের সেবা করতে করতে। শধ্যে দাসত্ব নয়, আবার পেনসান খায়। “একটি বেদান্তবাদী সাধন এসেছিল। মেঘ দেখে নাচতো, ঝড়ে-বাটিতে খবে আনন্দ। ধ্যানের সময় কেউ কাছে গেলে বড় চটে যেত। আমি একদিন গিছলাম। যাওয়াতে ভারী বিরক্ত। সবদাই বিচার করতো, ব্ৰহ্ম সত্য, জগৎ মিথ্যা। মায়াতে নানারপ দেখাচ্ছে, তাই ঝাড়ের কলম লয়ে বেড়াত। ঝাড়ের কলম দিয়ে দেখলে নানা রং দেখা যায়;—বস্তুত কোন রং নাই।—তেমনি বস্তুতঃ ব্ৰহ্ম বৈ আর কিছ নাই, কিন্তু মায়াতে, অহংকারেতে নানা বস্তু দেখাচ্ছে। পাছে মায়া হয়, আসক্তি হয়, তাই কোন জিনিস একবার বৈ আর দেখবে না ।