পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

र्माचागधबब्र-अग्निटब्र-ठेाकूटब्रब्र pদরমধ্যে মা ৬৯ মণি অবাক হইয়া এই সকল কথা শনিতেছেন। বঝিলেন, গররাপে সচ্চিদানন্দ চেক পাশ করেন। [*:बाँकथा, नाडल्लेबाबाज़ ऐंठनटनम्न-डाँटक छाना बाग्न ना] ঠাকুর—বিচার করো না। তাঁকে জানতে কে পারবে ? ন্যাঙটা বলতো শনে রেখেছি, তাঁর এক অংশে এই ব্ৰহ্মাণ্ড। “হাজরার বড় বিচারবন্ধি। সে হিসাব করে, এতখানিতে জগৎ হলো, এতখানি বাকি রইল। তার হিসাব শনে আমার মাথা টন টন করে। আমি জানি, আমি কিছুই জানি না। কখনও তাঁকে ভাবি ভাল, আবার কখনও ভাবি মন্দ। তাঁর আমি কি বুঝবো ?” মণি—আজ্ঞা হাঁ, তাঁকে কি বুঝা যায়? যার যেমন বধি সেইটুকু নিয়ে মনে করে, আমি সবটা বুঝে ফেলেছি। আপনি যেমন বলেন, একটা পিপড়ে চিনির পাহাড়ের কাছে গিছলো, তার এক দানায় পেট ভরলো বলে মনে করে— এইবারে সব পাহাড়টা বাসায় নিয়ে যাব! [श्रेथ्बब्रट्क कि छाना बाग्न ? छेनाग्न अब्रणाशङि] ঠাকুর—তাঁকে কে জানবে ? আমি জানবার চে-টাও করি না! আমি কেবল মা বলে ডাকি! মা যা করেন। তাঁর ইচ্ছা হয় জানাবেন, না ইচ্ছা হয়, নাই বা জানাবেন। আমার বিড়াল-ছাঁর স্বভাব। বিড়ালছাঁ কেবল মিডু মিউ করে ডাকে। তারপর মা যেখানে রাখে—কখনও হোসেলে রাখছে, কখনও বাবদের বিছানায়। ছোট ছেলে মাঁকে চায়। মার কত ঐশ্বয সে জানে না! জানতে চায়ও না। সে জানে, আমার মা আছে আমার ভাবনা কি ? চাকরাণীর ছেলেও জানে আমার মা আছে। বাবরে ছেলের সঙ্গে যদি ঝগড়া হয়, তা বলে, আমি মাকে বলে দেব! আমার মা আছে! আমারও সন্তানভাব। হঠাৎ ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ আপনাকে দেখাইয়া নিজের বকে হাত দিয়া মণিকে বলিতেছেন, “আচ্ছা এতে কিছু আছে; তুমি কি বলো।” তিনি অবাক হইয়া ঠাকুরকে দেখিতেছেন। বুঝি ভাবিতেছেন-ঠাকুরের হৃদয়মধ্যে কি সাক্ষাৎ মা আছেন! মা কি দেহধারণ করে এসেছেন ? জীবের মণ্ডগলের জন্য।