পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কেশবের বাটীতে শ্রীরামকৃষ্ণ—কেশৰের শেষ পীড়া Գ Տ কেশবের বাড়ীর লোকেরা ঠাকুরকে সঙ্গে করিয়া উপরে লইয়া গেলেন। বৈঠকখানার দক্ষিণদিকে বারান্দায় একখানি তক্তাপোষ পাতা ছিল। তাহার উপর ঠাকুরকে বসান হইল। y म्बिद्ध"ौम्न लिब्रिट्टण्झन टैंोब्राञङ्कक नञाषिञ्ध–त्रेथ्वब्राट्वट्ण श्राङ्ग जट्टा कथा ঠাকুর অনেকক্ষণ বসিয়া আছেন। কেশবকে দেখিবার জন্য অধৈয হইয়াছেন। কেশবের শিষ্যেরা বিনীতভাবে বলিতেছেন, তিনি একটা এই বিশ্রাম করছেন, এইবার একটা পরে আসছেন। কেশবের সঙ্কটাপন্ন পীড়া। তাই শিষ্যেরা ও বাড়ীর লোকেরা এত সাবধান। ঠাকুর কিন্তু কেশবকে দেখিতে উত্তরোত্তর ব্যস্ত হইতেছেন। শ্রীরামকৃষ্ণ (কেশবের শিষ্যদের প্রতি)—হ্যাগা! তাঁর আসবার কি দরকার? আমিই ভেতরে যাই না কেন ? ம் প্রসন্ন (বিনীতভাবে)—আজ্ঞে, আর একটা পরে তিনি আসছেন। ঠাকুর—যাও ; তোমরাই অমন কোরছ! আমিই ভিতরে যাই। প্রসন্ন ঠাকুরকে ভুলাইয়া কেশবের গল্প করিতেছেন। প্রসন্ন—তাঁর অবস্থা আর এক রকম হয়ে গেছে। আপনারই মত মার সঙ্গে কথা কন। মা কি বলেন, শমনে হাসেন কাঁদেন। কেশব জগতের মার সঙ্গে কথা কন; হাসেন কাঁদেন এই কথা শনিবামাত্র ঠাকুর ভাবাবিল্ট হইতেছেন। দেখিতে দেখিতে সমাধিসৰ্থ! ঠাকুর সমাধিস্থ। শীতকাল, গায়ে সবুজ রঙ্গের বনাতের গরম জামা ; জামার উপর একখানি বনাত। উন্নত দেহ; দটি সিথর। একেবারে মন! অনেকক্ষণ এই অবস্থা। সমাধিভঙ্গ আর হইতেছে না। সন্ধ্যা হইয়াছে! ঠাকুর একটা প্রকৃতিপথ। পাশেবর বৈঠকখানায় আলো জবালা হইয়াছে। ঠাকুরকে সেই ঘরে বসাইবার চেষ্টা হইতেছে। অনেক কটে তাঁহাকে বৈঠকখানার ঘরে লইয়া যাওয়া হইল। ঘরে অনেকগুলি আসবাব—কোঁচ, কেদারা, আলনা, গ্যাসের আলো। ঠাকুরকে একখানা কোঁচের উপর বসান হইল। কোঁচের উপর বসিয়াই আবার বাহ্যশন্য, ভাবাবিট। কোঁচের উপর দটিপাত করিয়া যেন নেশার ঘোরে কি বলিতেছেন “আগে d अिनव मन्त्रकान्न झिल । ७थन उन्नाच्ने कि अन्त्रकान्न ? (রাখাল দটে)—“রাখাল, তুই এসেছিস ?”