পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কেশবের বাটীতে গ্রীরামকৃষ্ণ-কেশবের শেষ পীড়া 《: শ্রীরামকৃষ্ণ–মা—কি মা ? জগতের মা। মিনি জগৎ সটি করেছেন, পালন করছেন। যিনি তাঁর ছেলেদের সবাদা রক্ষা করছেন। আর ধর্ম, অথ কাম, মোক্ষ—যে যা চায়, তাই দেন। ঠিক ছেলে মা ছাড়া থাকতে পারে না। তার মা সব জানে। ছেলে খায়, দায়, বেড়ায়; অত শত জানে না। কেশব—আজ্ঞে হাঁ । চতুর্থ পরিচ্ছেদ ग:बकिथा-वान्नानभाछ ७ क्रेथ्ब८ब्रब्र येथ्वब* बनfना শ্রীরামকৃষ্ণ কথা বলিতে বলিতে প্রকৃতিপথ হইয়াছেন। কেশবের সহিত সহাস্যে কথা কহিতেছেন। একঘর লোক উৎকণ হইয়া সমস্ত শনিতেছেন ও দেখিতেছেন। সকলে অবাক যে, “তুমি কেমন আছ’ ইত্যাদি কথা আদৌ হইতেছে না। কেবল ঈশ্বরের কথা । শ্রীরামকৃষ্ণ (কেশবের প্রতি)—ব্রহ্মজ্ঞানীরা অতো মহিমা বর্ণনা করে কেন? 'হে ঈশ্ববর, তুমি চন্দ্র করিয়াছ, স্যা করিয়াছ, নক্ষত্র করিয়াছ!" এ সব কথা এত কি দরকার? অনেকে বাগান দেখেই তারিফ করে। বাবকে দেখতে চায় কজন। বাগান বড় না বাবা বড়। “মদ খাওয়া হ’লে শাড়ির দোকানে কত মণ মদ আছে, তার হিসাবে আমার কি দরকার? আমার এক বোতলেই কাজ হয়ে যায়। [भएबाँकथा-बिक्ष८ब्रब्र शग्नना कृब्रि ७ ८नटछाबाबद्] “নরেন্দ্রক যখন দেখি, কখনও জিজ্ঞাসা করি নাই, তোর বাপের নাম কি ? তোর বাপের কখানা বাড়ী?” “কি জান ? মানুষ নিজে ঐশ্ববয্যের আদর করে বলে, ভাবে ঈশ্বরও ঐশ্বয্যের আদর করেন। ভাবে, তাঁর ঐশ্ববয্যের প্রশংসা করলে তিনি খাসি হবেন। শম্ভু বলেছিল,—আর এখন এই আশীবাদ কর, যাতে এই ঐশ্বয* তাঁর পাদপদ্মে দিয়ে মরতে পারি। আমি বললাম, এ তোমার পক্ষেই ঐশ্বয"; তাঁকে তুমি কি দিবে? তাঁর পক্ষে এগুলো কাঠ মাটি! “যখন বিষ্ণঘরের গয়না সব চুরি গেল, তখন সেজোবাব; আর আমি ঠাকুরকে দেখতে গেলাম। সেজোবাব বললে, ‘দর ঠাকুর ! তোমার কোন যোগ্যতা নাই। তোমার গা থেকে সব গয়না নিয়ে গেল, আর তুমি কিছু করতে পারলে না! আমি তাঁকে বললাম, এ তোমার কি কথা! তুমি যাঁর গয়না গয়না কোরছো, তাঁর পক্ষে এগুলো মাটির ডেলা! লক্ষী যাঁর শক্তি, তিনি