পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত পঞ্চম ভাগ.djvu/১১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক্ষিণেশ্বরে তক্তসঙ্গে মর্শ রাম—আমি মনে করি, আমি যে শিখছি, কেবল সংকীৰ্ত্তনের জন্ত। শ্রীরামকৃষ্ণ—(মাষ্টারের প্রতি )—তুমি নাকি গান শিখেছ ? মাষ্টার (সহাস্তে )—আজ্ঞে না ; আমনি উ অর্ণ করি! আমার ঠিক ভাব—আর কাজ নাই জ্ঞান বিচারে, দে মা পাগল ক’রে T শ্রীরামকৃষ্ণ—তোমার ওটা অভ্যাস আছে ? থাকে ত বল না। *আর কাজ নাই জ্ঞান বিচারে, দে মা পাগল ক’রে।” ত্রীরামকৃষ্ণ—দেখ, ঐটে আমার ঠিক ভাব। হাজরা মহাশয় কারু কারু সম্বন্ধে ঘৃণা প্রকাশ করিতেন। . শ্রীরামকৃষ্ণ ( রাম প্রভৃতি ভক্তদের প্রতি )—ও দেশে একজনদের ੀ প্রায় সৰ্ব্বদাই গিয়ে থাকতাম ; তারা সমবয়সী ; তারা সেদিন এসেছিল এখানে দু’তিন দিন ছিল। তাদের মা ঐরূপ সকলকে ঘৃণা করত। শে:ে সেই মা’র পায়ের খিল কি রকম করে খুলে গেল। আর পা পচতে লাগল। ঘরে এত পচা গন্ধ হ’ল যে, লোকে ঢুকতে পারত না। ی “হাজরাকে তাই ঐ কথা বলি, কারুকে নিন্দ কোরো না।” বেলা প্রায় ৪টা হইল, ঠাকুর ক্রমে মুখপ্রক্ষালনাদি করিবার জন্ত ঝাউতলা গেলেন। ঠাকুরের ঘরের দক্ষিণ-পূর্ব বারান্দায় সতরঞ্চ পাত হইল সেখানে ঠাকুর ঝাউতলা হইতে ফিরিয়া আসিয়া উপবেশন করিলেন। রাম প্রভৃতি উপস্থিত আছেন। শ্ৰীযুত অধর সেন সুবর্ণবণিক, তার বাড়ীতে রাখাঃ অন্ন গ্রহণ করিয়াছেন বলিয়া রামবাবু কি বলিয়াছিলেন। অধর পরম ভক্ত: সেই সব কথা হইতেছে। । * সুবর্ণবণিকদের মধ্যে কারু কারু স্বভাব একজন ভক্ত রহস্তভাবে ব করিতেছেন। আর ঠাকুর হাসিতেছেন। র্তাহার ‘রুটিঘণ্ট” ভালবাসেন ব্যঞ্জন হউক আর না হউক। তারা খুব সরেস চাল খান, আর জলযোগে মধ্যে ফল একটু খাওয়া চাই। তারা বিলাতী আমড়া ভালবাসেন, ইত্যাদি যদি বাড়ীতে তত্ত্ব আসে, ইলিশ মাছ, সন্দেশ-সেই তত্ত্ব আবার ওদের কুটু Գա6:ՇI $. عة من