পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত পঞ্চম ভাগ.djvu/১৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

हिणेश अंब्रिाश् যাত্রাওয়ালা ও সংসারে সাধনা—ঈশ্বর দর্শনের ( আত্মদর্শনের ) উপায় স্ত্রীরামকৃষ্ণ (বিদ্যা অভিনেতার প্রতি )—আত্মদর্শনের উপায় ব্যাকুলতা। কায়মনোবাক্যে র্ত্যকে পাবার চেষ্টা । যখন অনেক পিত্ত জমে তখন স্তাব লাগে ; সকল জিনিষ হলদে দেখায়। হলদে ছাড়া কোন রং দেখা যায় না । “তোমাদের যাত্রাওয়ালাদের ভিতর যারা কেবল মেয়ে সাজে তাদের প্রকৃতি ভাব হয়ে যায়। মেয়েকে চিন্তা করে মেয়ের মত হাব ভাৰ সব হয় । সেইরূপ ঈশ্বরকে রাতদিন চিন্তা করলে তারই সত্বা পেয়ে যায়।” “মনকে যে রংএ ছোপাবে সেই রং হয়ে যায়। মন ধোপা-ঘরের কাপড় ।” বিদ্যা—তবে একবার ধোপাবাডী দিতে হবে। ত্রীরামকৃষ্ণ—ই, আগে চিত্তশুদ্ধি ; তারপর মনকে যদি ঈশ্বর চিন্তাতে ফেলে রাখ তবে সেই রংই হবে। আবার যদি সংসার করা, যাত্রাওয়ালার কাজ করা—এতে ফেলে রাখে, তাহলে সেই রকমই হয়ে যাবে। তৃতীয় পরিচ্ছেদ হরি (তুরিয়ানন্দ ) নারাণ প্রভৃতি ভক্তসঙ্গে ত্রীরামকৃষ্ণ একটু বিশ্রাম করিতে না করিতেই কলিকাতা হইতে হরি, নারায়ণ, নরেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় প্রভৃতি আসিয়া তাহাকে ভূমিষ্ঠ হইয়া প্ৰণাম করিলেন। নরেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় Presidency Collegeএর সংস্কৃত অধ্যাপক রাজকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুত্র। বাড়ীতে বলিবনাও না হওয়াতে শুামপুকুরে আলাদা বাসা করিয়া স্ত্রী পুত্র লইয়া আছেন। লোকটি ভারী