পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত পঞ্চম ভাগ.djvu/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খবর দেয় । 母 झो क्षि “অ, v o ব্ৰহ্ম উচ্ছিষ্ট হ গ্রীরামকৃষ্ণ হরিকীর্তনানন্দে–হরিভক্তি-প্রদায়িনী বললেই জিনিব সভায় ও রামচন্দ্রের বাটতে গ্রীরাম কৃষ্ণ কেদারের s শ্রীরামকৃষ্ণ কলিকাতার কাসারীপাড়া হরিভক্তি ও দায়িনী সভায় আর ফিরতে হয় গমন করিয়াছেন ; রবিবার ৩১শে বৈশাখ, ১২৯০ শুক্লা সপ্তমী ও সংক্রাস্তি, श्में, o সব . ১৮৮৩ খৃষ্টাদ। আজ সভার বাধিক উৎসব হইতেছে। মনোহরর্সাই ীিৰ্ত্তন হইতেছে। ১ মান এই পালা গান হইতেছে। সখীরা শ্ৰীমতীকে বলছেন—মন কেন কলি, তবে তুই বুঝি কৃষ্ণের মুখ চাস না। শ্ৰীমতি বলছেন—‘চত্রাবলীর কুঞ্জে যাবার জন্ত নয়। সেখানে যাওয়া কেন ? সে যে সেবা জানে না! পরের রবিবার (২০-৫-৮৩) রামচন্দ্রের বাটতে আবার কীৰ্ত্তন হইতেছে, মাধুর গান। ঠাকুর আসিয়াছেন। বৈশাখ, শুক্ল চতুর্দশ, ই জ্যৈ। মাথুর গান হইতেছে, শ্ৰীমতী কৃষ্ণের বিরহে অনেক কথা বলিতেছেন। ‘বালিকা অবস্থা থেকেই তামকে দেখতে ভালবাসতাম। সখি নখের ছদ নি গুণিতে ক্ষয় হয়ে গেছে। দেখ, তিনি যে মালা দিয়েছেন, সে মাল শুকায়ে গিয়েছে তবু ফেলি নাই। কৃঞ্চত্রের উদয় কোথা হলো? সে চন্দ্র, মান রাহুর তীয় বুঝি চলে গেল! হায় সেই কৃষ্ণ মেঘকে আবার কবে দর্শন হবে; আর কি দেখা হবে! বঁধু প্রাণ ভরে তোমায় কখনও দেখতে পাই নাই; একে দুটি চোখ তাতে নিমিখ, তাতে বারিধারা। তার শিরে ময়ুর পাখা যেন স্থির বিজলী। ময়ুরগণ সেই মেঘ দেখে পাখা তুলে নৃত্য করত। ' সখি এ প্রাণতো থাকিবে না-রেখে দেহ তালের ডালে, আর আমার গায়ে কৃষ্ণ নাম লিখে দিও ’ TM, %