পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত পঞ্চম ভাগ.djvu/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বলরাম-মন্দিরে মাষ্টার রাখাল প্রভৃতি সঙ্গে שף" 鬣 মার্টার-আজ্ঞ, তবে ঈশ্বর কর্তা, তিনি যে ঘরে যেমন করাচ্ছেন। কারুকে চৈতন্ত কচ্ছেন, কারুকে অজ্ঞান করে রেখেছেন। স্ব-স্বরূপ দৰ্শন, ঈশ্বর দর্শন বা আত্মদর্শনের উপায়, আন্তরিক প্রার্থন —নিত্যলীলা যোগ ] স্ত্রীরামকৃষ্ণ-না। তাকে ব্যাকুল হয়ে প্রার্থনা করতে হয়। আন্তরিক হলে তিনি প্রার্থনা শুনবেলই শুনবেন। একজন ভক্ত—আজ্ঞা হ’, ‘আমি যে রয়েছে, তাই প্রার্থনা করতে হবে। শ্রীরামকৃষ্ণ (মাষ্টারের প্রতি )—লীলা ধরে ধরে নিত্যে যেতে হয় ; যেমন সিড়ি ধরে ধরে ছাদে উঠা । নিত্য দর্শনের পর নিত্য থেকে লীলায় এসে থাকতে হয়। ভক্তি ভক্ত নিয়ে। এইট পাকা মত। fl. “র্তার নানা রূপ, নানা লীলা ; ঈশ্বর লীলা, দেবলীলা, নরলীলা, জগৎলীলা ? তিনি মানুষ হয়ে, অবতার হয়ে, যুগে যুগে আসেন, প্রেম ভক্তি শিখাৰায় জন্য। দেখনা চৈতন্যদেব। অবতারের ভিতরেই তার প্রেম ভক্তি আস্বাদন করা যায়। তার অনন্ত লীলা-কিন্তু আমার দরকার প্রেম, ভক্তি। অামার ক্ষীরটুকু দরকার। গাভীর বাট দিয়েই ক্ষীর। অবতার গাভীর র্যাট । ” ঠাকুর কি বলিতেছেন, যে আমি অবতীর্ণ হইয়াছি, আমাকে দর্শন করিলেই ঈশ্বর দর্শন করা হয় ? চৈতন্যদেবের কথা বলিয়া ঠাকুর কি নিজের কথা ইঙ্গিক্ত করিতেছেন ?