পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/১৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঠনঠনিয়াতে শশধর পণ্ডিত প্রভূতি সঙ্গে । الأهد കുപ്പുകു-ജുകുപ്പക്ഷപ്പക്ഷത്തുലക്ഷ്

    • ^^

خوکچهی تحریکپی فقیچیهها= ༤་སྙདག་ན་མ་ ৩ । ভক্তিযোগ –ঈশ্বরের নাম গুণ কীৰ্ত্তন এই সব করে, তাতে মন রাখা। কলিযুগের পক্ষে ভক্তিযোগ সহজ পথ। ভক্তিযোগই যুগুধৰ্ম্ম । “কৰ্ম্মযোগ বড় কঠিন। প্রথমতঃ, আমি আগেই বলেছি, সময় কৈ ? শাস্ত্রে যে সব কৰ্ম্ম করতে বলেছে, তার সময় কৈ ? কলিতে আয়ু কম। “তার পর অনাসক্ত হ’য়ে, ফলকামনা না করে, কৰ্ম্ম করা ভারি কঠিন । ঈশ্বর লাভ না করলে ঠিক অনাসক্ত হওয়া যায় না। তুমি হয় তো জান না, কিন্তু কোথা থেকে আসক্তি এসে পড়ে। w “আবার জ্ঞানযোগও এ যুগে ভারি কঠিন । জীবের একে অন্নগত প্রাণ; তাতে আবার আয়ু কম। তার পর আবার দেহবুদ্ধি কোন মতে যায় না। । এ দিকে দেহবুদ্ধি না গেলে একবারে জ্ঞানই হবে না। জ্ঞানী বলে, আমি সেই ব্ৰহ্ম ; আমি শরীর নই ; আমি ক্ষুধা, তৃষ্ণ, রোগ, শোক, জন্ম, মৃত্যু, স্থখ, দুঃখ, এ সকলের পার । f ‘. . . . . “যদি রোগ, শোক, মুখ, দুঃখ, এ সব বোধ থাকে, তুমি জ্ঞানী কেমন করে হবে ? এ দিকে কাটায় হাত কেটে যাচ্ছে, দরদর ক’রে রক্ত পড়ছে, খুব লাগছে,—অথচ ব’লছে, কৈ হাত তো কাটে নাই! আমার কি হয়েছে ? : , [ ভক্তিযোগই যুগধৰ্ম্ম ; জ্ঞানযোগ বা কৰ্ম্মযোগ নহে। ] । “তাই এ যুগের পক্ষে ভক্তিযোগ। এতে অন্তান্ত পথের চেয়ে সহজে ঈশ্বরের কাছে যাওয়া যায়। জ্ঞানযোগ বা কৰ্ম্মমোগ আর অন্যান্য পথ দিয়েও ঈশ্বরের কাছে যাওয়া যেতে পারে, কিন্তু এ সব পথ ভারি কঠিন । । “ভক্তিযোগ যুগধৰ্ম্ম—তার এ মানে নয় যে ভক্ত এক জায়গায় যাবে ; জ্ঞানী বা কৰ্ম্মী আর এক জায়গায় যাবে। এর মানে যিনি ব্ৰহ্মজ্ঞান চান, তিনি যদি ভক্তি পথ ধরেও যান, তা হলেও সেই জ্ঞান লাভ করবেন। ভক্তবৎসল মনে করলেই ব্ৰহ্মজ্ঞান দিতে পারেন। । - ভক্তের কি ব্ৰহ্মজ্ঞান হয় ] : । “ভক্ত, ঈশ্বরের সাকার রূপ দেখতে চায় ও তার সঙ্গে আলাপ করতে চায় ;–প্রায় ব্ৰহ্মজ্ঞান চায় না । 'उट्वं क्रेश्वब्र ইচ্ছাময়, তার যদি খুলী হয়, তিনি ভক্তকে সকল ঐশ্বর্ঘ্যের অধিকারী করেন। ভক্তিও দেন, জ্ঞানও দেন। “কলকাতায় যদি কেউ একবার এসে পড়তে পারে, তা হ’লে গড়ের মাঠ, স্বসাইট ( Asiatic Society's Museum ) সবই দেখতে পায়। . o “কথাটা এই, এখন কলকাতায় কেমন করে আসি। * . . . . .