পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/১৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

›ፃ ó শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত । ১৮৮৪ ১৯ অক্টোবর । AMMMA AeeeMMASAMAAASAASAASAASAAAS গড়াগড়ি দেওয়াতেই ব্যস্ত। বদ্ধজীব নিজের_আর_পরিবারদের পেটের জন্য দাসত্ব করে--আর মিথ্যা কথা,_প্রবঞ্চন, তোষামোদ, ক’রে_ধন উপায়

করে। যারা ঈশ্বর চিন্তা করে, ঈশ্বরের ধ্যানে মগ্ন হয়, বদ্ধজীব তাদের পাগল يو انة ان "مخفقية قضيعصيميو هو يتبعهده هم وي، پی ییییم پسوب==پينیوممهاخیيعيمهم4*** கோடிசனுக * جمرودم۔" برنامه ياچاييeيميه বলে উড়িয়ে দেয়। (সদরওয়ালার প্রতি) মানুষ কত রকম দেখ ; তুমি সব এক বলছিলে। কত ভিন্নপ্রকৃতি । কারু বেশী শক্তি, কারু কম । [ বদ্ধজীব, মৃত্যুকাল ও ঈশ্বরের নাম । ] "সংসারাসক্ত বদ্ধজীব মৃত্যুকালে_সংসারের কথাই বলে। বাহিরে মালা জপলে, গঙ্গাস্বান করলে, তীর্থ গেলে—কি হবে। সংসার আসক্তি ভিতরে থাকলে মৃত্যুকালে সেট দেখা দেয়। কত আবল তাবল বকে ; হয়তো বিকা রের খেয়ালে ‘হলুদ পচিফোড়ন তেজপাত বলে চেচিয়ে উঠলো ! শুকপার্থী সহজবেলী রাধাকৃষ্ণ বলে, বিল্লি ধরলে নিজের বুলি বেরোয় ; র্ক্য র্ক্যা করে। “গীতায় আছে মৃত্যুকালে যা মনে করবে, পরলোকে তাই হবে । ভরত র ভ1'হরিণ হরিণ করে দেহত্যাগ করেছিল, তাই হরিণ জন্ম হ’লো। ঈশ্বর, চিন্তা করে দেহত্যাগ করলে ঈশ্বর লাভ হয়, আর এ সংসারে আসতে হয় না। ব্ৰাহ্মভক্ত। মহাশয় অন্ত সময় ঈশ্বর চিন্ত করেছে, কিন্তু মৃত্যু সময় করে নাই বলে কি আবার এই স্থখদু:খময় সংসারে আসতে হবে ? কেন, আগে তো ঈশ্বর চিন্ত করেছিল ? শ্রীরামকৃষ্ণ । জীব ঈশ্বর চিন্তা করে ; কিন্তু ঈশ্বরে বিশ্বাস নাই, আবার ভুলে যায়, সংসারে আসক্ত হয়। যেমন এই হাতীকে স্বান করিয়ে দিলে, আবার ধুলা কাদা মাখে ! মন মত্তকর। তবে হাতীকে নাইয়েই যদি আস্তাবলে সাধ করিয়ে দিতে পার, তা হলে আর ধুলা কাদা মাখতে পারে ন । যদি জীব মৃত্যুকালে-ইখর চিস্ত করে, তাহলে-গুৰু-মন হয়, আর সে মন কামিনীকাঞ্চনে আবার আসক্ত হবার অবসর পায় না । - “দুখরে বিশ্বাস নাই ; তাই এতে কৰ্ম্মভোগ। লোকে বলে যে, গঙ্গাস্বানের সময় তোমার পাপগুলো তোমায় ছেড়ে গঙ্গার তীরের গাছের উপর বসে থাকে। যাই তুমি গঙ্গাস্নান করে তীরে উঠছ অমনি পাপগুলো তোমার ঘাড়েমাবার চেপে বসে ( সকলের হাস্ত)। দেহত্যাগের সময় যাতে ঈশ্বর চিন্তা হয়, তাই তার আগে থাকৃতে উপায় করতে হয়। উপায়-স্বভাসিয়োগ । ঈশ্বর চিন্তা অভ্যাস করলে শেষের দিনেও তাকে মনে পড়বে।”