পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/২৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শু্যামপুকুর বাটী। বিজয়, নরেন্দ্র প্রভৃতি ভক্ত সঙ্গে। ২৫১ SMSMSMSeAeeAeAMMAeeAMMMMMSSMMSMMMMSMMAeAMMeAMASAMM SAMSMMSMMSMMAMMMAee AMMAMS MMAMeA AMAMAMAMMMAMMMMMMA AMSAMMS বিজয় । ( হাত জোড় করিয়া, শ্রীরামকৃষ্ণের প্রতি ) ৷ বুঝেছি আপনি কে! আর ব’লতে হবে না ! শ্রীরামকৃষ্ণ ( ভাবস্থ )। যদি তা হয়ে থাকে, তো তাই । বিজয় । বুঝেছি । - এই বলিয়া বিজয় ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের পাদমূলে পতিত হইলেন ও নিজের বক্ষে তাহার চরণ ধারণ করিলেন । শ্রীরামকৃষ্ণ তখন ঈশ্বরাবেশে বাহশূন্য চিত্রাপিতের ন্যায় বসিয়া আছেন । এই প্রেমাবেশ, এই অদ্ভুত দৃশু দেখিয়া, উপস্থিত ভক্তের কেহ কাদিতে লাগিলেন, কেহ স্তব করিতে লাগিলেন । র্যাহার যে মনের ভাব, তিনি সেই ভাবে একদৃষ্টে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের দিকে চাহিয়া রহিলেন । কেহ তাহাকে পরম ভক্ত, কেহ সাধু, কেহ বা সাক্ষাৎ দেহধারী ঈশ্বরাবতার দেখিতে লাগিলেন । র্যাহার যেমন ভাব ! শ্ৰীযুক্ত ম–চক্রবর্তী সাশ্রনয়নে গাহিলেন-দেখ দেখ প্রেমমূৰ্ত্তি— ও মাঝে মাঝে যেন ব্রহ্মদর্শন করিতেছেন, এই ভাবে বলিতে লাগিলেন— “তুরীয়ং সচ্চিদানন্দম্ দ্বৈতাদ্বৈতবিবজ্জিতম্।” নবগোপাল কাদিতে লাগিলেন। আর একটী ভক্ত গাহিল – গীত । জয় জয় পরব্রহ্ম, অপার তুমি অগম্য, পরাৎপর তুমি সারাৎসার । সত্যের আলোক তুমি, প্রেমের আকর ভূমি, মঙ্গলের তুমি মূলাধার। নানা রসযুত ভব, গভীর রচনা তব, উচ্ছসিত শোভায় শোভায়, মহাকবি আদিকবি, ছন্দে উঠে শশী রবি, ছন্দে পুনঃ অস্তাচলে যায় । তারকা কনক কুচি, জলদ অক্ষর রুচি, । গীত লেখা নীলাম্বর পাতে । ছয় ঋতু সম্বৎসরে, মহিমা কীৰ্ত্তন করে, সুখপূর্ণ চরাচর সাথে ।