পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/৩০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৭৬ শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত । [ ১৮৮৫, ২৭ অক্টোবর। I MSMMSMAMAAASAASAASAASAAASSS SAAA - SeSeeAeAAASAAAAS AAAAAS AAAAA AAAA AAAAeAAAS SeeAeeAAA AAAS AAASASAAAMAMMMAAA AAAASASASS های هممرضیه حیح هستهایی ک- ناحیه حبتها

হদ বলতে পার, কেমন দ্বী, না যেমন ঘী । একটা মেয়েকে তার একটা সঙ্গী । জিজ্ঞাসা ক’রেছিল, তোর স্বামী এসেছে, আচ্ছ। ভাই স্বামী এলে কিরূপ : আনন্দ হয় ? মেয়েট ব’ল্লে, ‘ভাই, তোর স্বামী হ’লে তুই জানবি ; এখন তোরে কেমন ক’রে বুঝাব । পুরাণে আছে, ভগবতী যখন হিমালয়ের ঘরে জন্মালেন, তখন তাকে মা নানারূপে দর্শন দিলেন । গিরিরাজ সব রূপ দর্শন করে শেষে ভগবতীকে বল্লেন, মা বেদে যে ব্রহ্মের কথা আছে, এইবার আমার যেন ব্রহ্মদর্শন হয়। তখন ভগবতী বল্লেন, বাবা, ব্ৰহ্মদর্শন যদি করতে চাও, তবে সাধুসঙ্গ কর । “ব্ৰহ্ম কি জিনিষ—মুখে বলা যায় না। একজন ব’লেছিল, সব উচ্ছিষ্ট হয়েছে, কেবল ব্ৰহ্ম উচ্ছিষ্ট হন নাই। এর মানে এই যে, বেদ পুরাণ তন্ত্র, আর সব শাস্ত্র, মুখে উচ্চারণ হওয়াতে উচ্ছিষ্ট হয়েছে বলা যেতে পারে ; কিন্তু ব্ৰহ্ম কি বস্তু, কেউ এ পর্য্যন্ত মুখে বলতে পারে নাই । তাই ব্ৰহ্ম । এ পর্য্যস্ত উচ্ছিষ্ট হন নাই ! আর সচ্চিদানন্দের সঙ্গে ক্রীড়া, রমণ—যে কি আনন্দের, তা মুখে বলা যায় না ! যার হয়েছে, সে জানে।” তৃতীয় পরিচ্ছেদ । [ পণ্ডিত ও অহঙ্কার । ] ঠাকুর ত্রীরামকৃষ্ণ আবার ডাক্তারকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, “দেশু। অহঙ্কার না গেলে জ্ঞান হয় না। মুক্ত হ’ব কবে আমি যাবে যবে ।’ আষ্টি । ও ‘আমার এই দুইটা অজ্ঞান। ‘তুমি’ ও ‘তোমার’ এই দুইটা জ্ঞান। o ঠিক ভক্ত, সে বলে,–হে ঈশ্বর ! তুমিই কৰ্ত্ত, তুমিই সব কোরছে । । কেবল যন্ত্র। আমাকে যেমন করাও, তেমনি করি। আর এ সব তে । ধন, তোমার ঐশ্বৰ্য্য, তোমার জগৎ। তোমার গৃহ পরিজন, আমার কি ৷ আমি দাসণ তোমার যেমন হুকুম, সেইরূপ সেবা করবার আমার অধি “যারা একটু বৈ টৈ পড়েছে, অমনি তাদের অহঙ্কার এসে স্ট্রে ক—ঠাকুরের সঙ্গে ঈশ্বরীয় কথা হয়েছিল। সে বলে, ও সব আক্ষি আমি বহুম, যে দিল্লী গিছিলো, সে কি বলে বেড়ায় আমি দিক জার জাক করে ? যে বাৰু, সে কি বলে, আমি বাৰু ,