পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঐযুক্ত কেশব সেনের সহিত নৌকাবিহার। 86t AAAA ASASASA AAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAMeeMAMeSeAM AAAAS AAAAA Ae AMAAASA SAAAAS AAAAAMASMMMeMS eM MMAeSeA AAAASAAA AAAAMMAAASAAAAകു ജംഘം പുഞ്ചുങ്ക് “বিবেক বৈরাগ্য লাভ ক’রে সংসার ক’ত্তে হয়। সংসার সমূত্রে কাম ক্রোধাদি কুমীর আছে। হলুদ গায়ে মেখে জলে নামূলে কুমীরের ভয় থাকে না। বিবেক বৈরাগ্য হলুদ। সদসং বিচারের নাম বিবেক । ঈশ্বরই সৎ, নিত্য বস্তু । আর সব অসৎ, অনিত্য, জুই দিনের জন্ত । এইটা বোধ । “আর ঈশ্বরে অনুরাগ। র্তার উপর টান—ভালবাসা । গোপীদের কৃষ্ণের উপর যেরূপ টান ছিল। একটা গান শোন । বংশী বাজিল ঐ বিপিনে । ( আমার তো না গেলে নয় ) ( শুাম পথে দাড়ায়ে আছে ) তোরা যাবি কি ন যাবি বল গে৷ ॥ তোদের স্যাম কথার কথা। আমার খাম অস্তরের ব্যথা (সই) । । তোদের বাজে বাণী কানের কাছে। বঁাশী আমার বাজে হৃদয়মাঝে । খামের বঁাশী বাজে, বেরাও রাই’ । তোমা বিন কুঞ্জের শোভা মাই ॥ ঠাকুর অশ্রুপূর্ণনয়নে এই গান গাহিতে গাহিতে কেশবাদি ভক্তদের বল্পেন, “রাধাকৃষ্ণ মানে আর নাই মানে, এই টানটুকু নাও ভগবানের জন্য কিলে এইরূপ ব্যাকুলত হয়, চেষ্টা করে। ব্যাকুলত থাকলেই তাকে লাভ করা যায় " ല് সপ্তম পরিচ্ছেদ । সংনিয়ম্যেন্দ্রিয়গ্ৰামং সৰ্ব্বত্র সমবুদ্ধয়ঃ } তে প্রাপ্ত বস্তি মামেব সৰ্ব্বভূতহিতে রতা: গীত, ১২, ৪ । ভাট। পড়িয়াছে। আগ্নেয়পোত কলিকাতাভিমুখে দ্রুতগতি চলিতেছে । তাই পোল পার হইয়া কোম্পানীর বাগানের দিকে আরো খানিকট বেড়াইয়। আসিতে কাপ্তেনকে হুকুম হইয়াছে। কতদূর পর্য্যস্ত জাহাজ গিয়াছিল, অনেকেরই তাহা জ্ঞান নাই—তাহারা মঞ্চ হইয়া ঠাকুর ঐরামকৃষ্ণের কথা শুনিতেছেন। কোন দিক দিয়া সময় যাইতেছে হুস নাই। - এইবার মুড়ি নারিকেল খাওয়া হইতে লাগিল। সকলেই কিছু কিছু কোচড়ে লইলেন ও থাইতে লাগিলেন। আনন্দের হাট। কেশব মুড়ি আয়োজন ক’রে এনেছিলেন । এই অবসরে ঠাকুর দেখিলেন যে, বিজয় ও কেশব দুইজনেই সস্কুচিতভাবে বসিয়া আছেন। তখন ঠাকুর যেন দুইজন অবোধ ছেলেকে ভাব করিয়ে দিবেন। ‘পৰ্ব্বভূতহিতেরত । g