পাতা:শ্রীশ্রীহরি লীলামৃত.djvu/১১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

# * : - - ; براہ ہذا * শ্ৰীশ্ৰীহরিলীলামৃত। കു : w . ع-محممیلیے i. A. \ পাষাণ গলিত হয় এ নামের গুণে । অগ্নি দেখে পভঙ্গিনী থাকিবে কেমনে ॥ " নায়েব কহিছে ওরে ভণ্ড তপস্বী। . যাহা শুনিয়াছি তাহ দেখিলাম আসি ॥ . কোন প্রেম করে নারী লোক সমিভারে। , গৌরাঙ্গ যখন নিষ্টীবন ফেলাইত। ওরে বেটা ভণ্ড তুই আয় দেখি শুনি। থুথু করি যখন ফেলিত নিষ্ঠীবন। কি বুঝিয়া ছেড়ে দিলি ঘরের রমণী ॥ মুখে মুখে মাধবী তা করিত গ্রহণ ॥ এত মেয়ে লোক কেন দেখি তোর ঘরে । ঠাকুরে লইয়া কেন এত প্রেম করে ॥ ভাল ভাল আই যদি ঠাকুর হইবে । মেয়েদের সঙ্গে কেন এ রঙ্গ করিবে ॥ দশরথ বলে বাবু মোর দোষ কিসে। যার যার নারী সেই সেই ল’য়ে আসে। জেনে শুনে বল বাবু কেবা করে দোষ । " প্রভুকে আনিম্ন আমি হইয়া সন্তোষ ॥ ঠাকুর আছেন মত্ত হরিনামু গানে। । মেয়েরা এসেছে সবে নাম আকর্ষণেী: , নায়েব কহিছে কেন হুলুদ্ধবনী দেয় । দশরথ বলে হ’য়ে আনন্দ উদয় - --|নায়েব কহিছে কেন পদ ধরি পড়েT . দশরথ বলে শুধু গাঢ় ভক্তি করে ॥ " " নায়েব কহিছে তোর নারী কোন প্রেমে। ঠাকুরের কাছে বৈসে মেতে কোন নামে। : দশরথ বলে ইহা কভু নহে মন্দ। " এ আমার বহু ভাগ্য পরম আনন্দ ॥ এ হেন কুকৰ্ম্ম কৈবা দেখেছে কোথায়।. ঠাকুরের ত্যজ্য চাবা তোর নারী খায় ॥ " নারী লোক সঙ্গে করে হরিনাম গান। শীঘ্ৰ ভণ্ড তপস্বীরে বাহিরেতে আন ॥ . নিয়া আয় আমি তাই জিজ্ঞাসী ঠাকুরে } দশরথ বলে বাবু স্থির কর মন । | আমি সব বলিতেছি ক্রোধ কি কারণ। সাধু মুখামৃত খাবে শাস্ত্রে ইহা আছে। গৌরাঙ্গ লীলায় এর প্রমাণ রয়েছে। , বৈষ্ণব বন্দনা।মধ্যে মধুর আখ্যান । ** গৌরাঙ্গের নিষ্টবন নারী লোকে খান ॥ বন্দিব বৈষ্ণবী শ্ৰীমাধবী ঠাকুরাণী । প্রভু যারে আলবাট বলেন আপনি ॥ বদন ব্যাদান করি ಣೆ! থাইত ॥ . . $4. . * l يو সেও ভাল প্ৰভু কেনয়া’বেন কাছারী ॥ মন্ত্রের সাধন কিম্বা শরীর পতন ॥ দশরথ মৃত্তিকায় শুইয়া পড়িল । নায়েবের পদ ধরি পিট পেতে দিল ॥ এত বলি পৃষ্ঠে মারে দশজুতা বা কাকী ষে আধার আনি বাছারে খাওয়ায় । তেমনি মাধবী দেবী খাইত সদায় ॥ বিশেষতঃ ভগবান মুখ নিষ্ঠীবন। মম নারী খেল তার সফল জীবন ॥ নায়েব কহিছে বেটা ভাঙ্গিব ভণ্ডত । করেছিস্ এতদিন আজ যাইবি কোথা ॥ আন অই ঠাকুরেকে,কাছারী লইব । - • আ’জ অই ঠাকুরের মৰ্ম্ম-কি শুনিব ॥. দশরথ বলে আমি প্রাণে যদি মরি। করি মান ঘরে নাহি যেও কোম্জন " মালাবতী ঘরে থেকে শুনিলেন তাই .ডেকে বলে এখানে আসিলে রক্ষা নাই । দশরথ মস্তকেতে ছিল এক টিকি। : নায়েব ধরিয়। তাই দিল এক ঝাকীr চৰ্ম্মের পাদুকা ছিল নায়েবের পায়। গোড় বাধা লোহাতে কঠিন অতিশয় ॥ সেই জুতা খুলে মারে ক্রোধে পরিপূর্ণ। , দশরথ বলে নাহি ভাবিতার জন্ত। এ দশজুতা মরিব তোরে রে দশরথ । যাহাতে না যা’স আর ঠাকুরের সাথ ৷ ع. রমান৷:ডেকে দশরথে, : r ঠাকুরে না দিলি যদি ওরে বেটা বোকা। ’ জরিমানাকন্ধিলাম তোরে দশটাকা । শীঘ্র ফেলা টাকা নৈলে আরো মা’র খাবি। টাকা যদি নাহি দিস্কাছারী যাইবি ॥ প্রভু বলে মালাবতী শীঘ্র ঘরে যাও । . দশটাকা চাহে ওরে কুড়ি টাকা দেও ৷ তাহা শুনি মালাবর্তী কুড়ি টাকা এনে । নয়েব নিকটে টাকা দিলেন তখনে ॥ ঘর হতে ঠাকুর কহেন নায়েবেরে । আর দশটাকা আমি দিলাম তোমারে ॥ কত নিবে কত খা’বে প্রজা বেচে রৈলে । ধনে বংশে মজাইলে যে মা’র মারিলে। \