এবং বৈষ্ণুল ধৰ্ম্মাশ্রিত শ্রীনামচাদ দত্তের বাচনিক সে যে বিযয় অলগত হইয়াছি তাহ। ক্রমিক লিপিবদ্ধ করিয়া ক্রীসাধ্যমোহন প্রভুর চরিত্র পুস্তকাকাবে মুদ্রিত করিলাম। এক্ষণে তহ৷ সাধুভক্ত পাঠকবর্গ, আদ্যোপাস্ত পাঠ করিয়া প্রতি লাভ করলে শ্রম ও যজু সার্থক বোধ কলিল । এতৎ পুস্তক মুদ্রাঙ্কণ বিষয়ে কুঞ্জঘাটার রাজ; শ্ৰীযুক্ত কুমার দেবেন্দ্রনাথ রায় ও উক্ত প্রভুপাদের ষ্টেটের তত্বাবধায়ক শ্ৰীযুক্ত মহেন্দ্র সুন্দর ঠাকুর যথেষ্ট সাহায্য প্রদান করিয়াছেন বলিয়া আমি তাহাদিগের নিকট কৃতজ্ঞত পাশে অপদ্ধ রঙ্গিলাম । পুনশ্চ নত, খড়দহ, প্রভৃতি গ্রামের গোস্বামিগণ, স্বকীয়া মত গ্রহণের পর স্ত্রীরাধামোহন প্রভু দিগ্বিজয়ীকে পরাভব করিলে র্তাহার। তাহার বরাবর যে চন্তফা পত্র লিপির; দিয়া ছিলেন তাহার অবিকল নকল একখানি এই গ্রন্থের শেষ ভাগে থাকিল । পাঠক মহোদয়গণ তাহ। আদ্যোপাস্ত পাঠ করিলেই সমস্ত বিষয় হৃদয়ঙ্গন করিতে পারিলেন । ইতি সন ১৩১০ সাল পণ্ডিত শ্রীগিরিশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তারিখ ২৮ মাঘ । মালিহাট স্ক,ল ।
