রাধামোহন চরিত্র । कि कङ्गिर। उष जाशनकांब निक्के श्रमेि ७३ माज প্রার্থনা করিতেছি যে আমাকে ও আমার বংশাবলীর জন্ত ভাবুক মহালের সনন্দ প্রদান করুন । বাঙ্গল, বেহার, উড়িষ্যায় যত বৈষ্ণব বাস করে ; তাহারা যেন আমাদের , কস্তৃত্বাধীনে থাকে, আমরা ভিন্ন অন্ত কেহ যেন তাহাদিগের উপর প্রভুত্ব করিতে না পারে, সেই ভাবুক মাহাল হইতে আয় হইরে, তাহা অতিথি সেবায় ব্যয়িত করিব” । নবাব বাহাদুর হাসিতে হাসিতে কহিলেন, “ইহা অতি সামান্ত kার্থনা ; যদি ইহাই আপনার মনোমত হইয়া থাকে তবে এখনই তাহা প্রদান করিতেছি।” এই বলিয়া তৎক্ষণাৎ ভাবুক মহালের সনন্দ লেখাইয় তাহাতে আপন পঞ্জ চিহ্নিত করিয়া দিলেন । রাধামোহন প্রভু উক্ত সনন্দ প্রাপ্ত হইয়া সস্তোষের সহিত নবাবের নিকট হইতে বিদায় হইলেন। মহারাজ নন্দকুমার প্রভৃতি সকলে তাহার পশ্চাৎ পশ্চাৎ গমন করিতে লাগিলেন। * পথে যাইতে যাইতে কালিন্দী দাস মহারাজ নন্দকুমারকে গোপনে কহিলেন, “প্ৰভু কিছু মাত্র ভূমি সম্পত্তি করিলেন না; তাছার ব্যয় বাহুল্য, যাহা আয় হয় তাহ অতিথি সেবাতেও ংকুলান হয় না। অতএব কি রূপে সাংসারিক সমস্ত খরচ । নিৰ্বাহ হইবে তৰিয়ে প্ৰভু দৃকপাতও করিলেন না। অতএব . (b") o .
পাতা:শ্রীশ্রী রাধামোহন প্রভুর চরিত্র - গিরীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৬৩
অবয়ব