পাতা:শ্রীশ্রী রাধামোহন প্রভুর চরিত্র - গিরীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१७ अठेश viब्रिtध्झन । ছিলেন। ঐ কথা শ্রবণমাত্র তাহার সব্বাঙ্গ অকস্মাৎ উদ্ভূত রোষাবেশে কম্পিত হইয়া উঠিল। চক্ষুদ্বয় ও মুখমণ্ডল রক্ত জবার স্তায় লোহিত বর্ণ ধারণ করল । গম্ভীরস্বরে কহিলেন পাবুও গোড় বৈঞ্চবের এতদূর আম্পর্ক, ম কালীর প্রসাদ ভক্ষণ हरिब না, আচ্ছা অদ্য রাত্রিকার মত তাহাদিগকে অতিথি শালার এক প্রকোষ্ঠমধ্যে আবদ্ধ করিয়া রাখ, আগামীকল্য সকালে আমার সভায় লষ্টয়া আসিবে। উভয়কেই সমুচিত প্রতিফল প্রদান করিব । ব্রাহ্মণের যে আজ্ঞ বলিয়া প্রস্থান করিলেন, এবং অতিথি শালার একটা ক্ষত্র প্রকোষ্টমধ্যে বৈষ্ণবদিগকে আবদ্ধ করিয়া বহির্ভাগ হইতে দ্বার রূদ্ধ করিয়া চলিয়াগেলেন । কালিনীদাস ও পরাণদাস বুঝিলেন যে কালীর প্রসাদ গ্রহণ করিব না বলতে রাজা ও রাজপুরুযেরা বিধম ক্রদ্ধ হইয়াছেন, এবং ভজন্ত আমাদিগকে শাস্তি দিলার মানস করিয়াছেন, আচ্ছা কততুর রাজার ক্ষমতা দেখা যাউক, এই বলিয় তাহারা উভয়ে বিশ্রামার্থ নিৰ্ভয়ে শয়ন করিলেন । রাত্রি প্রভাত হক্টলে দ্বারবান আসিয়া গৃহের শৃঙ্খল উন্মুক্ত করিয়া দিল। তখন কালিন্দীদাস ও পরাণদাস গাজোখান করিয়া প্রাতঃকালীন ক্রিয়া কলাপ সমাধা করিলেন