রাধামোহন চরিত্র | ぬ> ψωπΡίψΕπα عسائنسد প্রভু রাজবাট প্রবেশ সাধ্যাতীত দেখিয়া জনেক কৰ্ম্মচারী দ্বারা নন্দকুমারকে স্বীয় আগমন সংবাদ জনাইলেন । কিন্তু পরক্ষণেই সে ব্যক্তি ফিরিয়া আসিয়া কহিল যে, “দুখন মহারাজ আঁদিতে পাঠবেন না, তবে আপনার নিমিত্ত পৃথক বাসস্থান নিদিষ্ট হইয়াছে, আমারসঙ্গে তথায় চলুন।" এই বলিয়া কৰ্ম্মচারী অগ্ৰে অগ্ৰে গিয় তাহাদিগকে বাসা দেখাইয়া দিয়া কাৰ্য্যাম্বরে চলিয়া গেল। তাহারা তিন জনেই সেই বাসাগৃহে উপবেশন করিয়া রহিলেন । বেলা দুই প্রহর অতীত হইল কিন্তু তখন পৰ্য্যন্ত কেহ তাহাদিগের তত্ত্বও লইল না। প্ৰভু ধীরে ধীরে কালিন্দীদাসকে কহিলেন, ‘জানিলাম দিকুমার অতুল ঐশ্বৰ্য্য মদে মত্ত হইয়াছে, প্ৰমত্ত রাবণের ন্তায় তাহাঙ্গ হিতজ্ঞান রহিত হইয়াছে, কিন্তু দেখিতেছি এ মত্ততা নন্দকুমারের পক্ষে শুভফলপ্রদ নহে, নিশ্চয় বলিলাম সত্বরেই ইহার অকস্মাৎ প্রাণনাশকারী কোন বিপদ উপস্থিত হইবে।” এই বলিয়া প্ৰভু কালিন্দীদাস ও পরাণদাসকে কছিলেন, “অর্গল বদ্ধ করিয়া তোমরা উভয়ে আপন আপন চক্ষু মুদিতকর, আমার আজ্ঞা ভিন্ন কখন উন্মীলন করিও না।” উভয়েই “ষে আজ্ঞা” বলিয়া স্বস্ব চক্ষুদ্বয় মুদিত করিলেন । কিয়ৎক্ষণ পৱে প্রভু যখন তাহাদিগকে চক্ষুরুন্মীলন করিতে বলিলেন তখন উধুর হটাৎ চক্ষু মেলিয়া দেখিলেন ষে তিন জনেই একত্র
