রাধামোহন চরিত্র | · ක එ ====تحتمی == جستایج তাহার শিষ্যদ্বয়মধ্যে কেহই নাই, অগত্য কেহ কোন কারণানুসন্ধান করিতে না বিস্মিত চিত্তে প্রত্যাগমন করিলেন । নন্দকুমার সন্দিগ্ধ ও শঙ্কিত চিত্তে শ্রান্ধীয় সমস্ত ক্রিয়া কলাপ সম্পাদন করিয়া কলিকাতা যত্রা করিলেন। যাটলার সময় প্রভুর সহিত সাক্ষাৎ করিয়া ক্ষমা প্রাথন করিলার বাসনায় মালিহাট উপস্থিত হক্টলেন এবং প্রবেশ মার্গে যানাদি রাখিয়া একাকী পদব্রজে অপরাধীর স্তায় প্রভুর বাট প্রবেশ করিলেন। কালিনীদাস সন্মান পূৰ্ব্বক মহারাজকে বসিতে আসন প্রদান করিয়া প্রভুকে সংবাদ দিবার জন্ত বাটর মধ্যে গমন করিক্কুে। প্রভু উদ্ধপের মুখে নন্দকুমারের আগমন বৃত্তাস্ত শ্ররণ করিয়া তাঙ্কার সহিত সাক্ষাৎ করিবার অনিচ্ছা প্রকাশ করিলেন এবং তদীয় পত্নী রাণী ঠাকুরানীকে গোপনে কোন কথা বলিয় তাহাকেত নন্দকুমারের নিকট পঠাইয়া দিলেন। ঠাকুরাণী মহাশয় তাহার নিকটে আসিয় কুশল বাৰ্ত্ত জিজ্ঞাসা করিলেন, নন্দকুমার সমস্তুমে গাত্ৰোখান পূৰ্ব্বক তদীয় চরণ যুগল বন্দন ও স্বীয় কুশল বাৰ্ত্ত বিজ্ঞাপন করিলেন। ঠাকুরাণী মাত কহিলেন, “বৎস! তোমার জাগু কোন ভাবী বিপদ উপস্থিত হইবে জানিয়া প্ৰভু দুখিঃত ও চিন্তিত আছেন
পাতা:শ্রীশ্রী রাধামোহন প্রভুর চরিত্র - গিরীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৯৯
অবয়ব