পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত (উত্তরাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/১৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯৪ শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত তৃতীয় ভাগ-তৃতীয় খণ্ড নারায়ণ (নামান্তর ব্ৰহ্মনারায়ণ), ধৰ্ম্মনারায়ণ, বীরচন্দ্র নারায়ণ ও রূপচন্দ্র নারায়ণ। রূপচন্দ্র ইহাদের বৈমাত্রেয় ভ্রাতা ছিলেন "৩ ইটাপতি সুবিদ নারায়ণের কাহিনী ও তাহার ভ্রাতৃবর্গের কথা পূৰ্ব্বে বিস্তৃত ভাবে বর্ণিত হইয়াছে, সে স্থলে ধৰ্ম্ম নারায়ণের নাম প্রথমেই উল্লেখিত হইয়াছে, ইনি ভানু নারায়ণের তৃতীয় পুত্র। ইটা বিজিত হইলে যখন রাণী সতীর পরম ব্ৰত "সহমরণ" অবলম্বনে পতির সহগামী হইয়া সকল জ্বালা নিবাইয়া ছিলেন। যখন খোয়াজ কর্তৃক রাজ কুমারগণ স্ত্রীপুত্রাদি সহ পলায়ন পূৰ্ব্বক বৰ্ত্তমান ছয়চিরির অন্তর্গত একটি পাহাড়ে আশ্রয় গ্রহণ করেন ও তথায় গুপ্তভাবে অবস্থিতি করেন । এই স্থানে তিনি রাজা বলিয়াই সাধারণ্যে খ্যাত হন। ধৰ্ম্ম নারায়ণের গ্রাম স্থাপন পাঠান উপদ্রব তিরোহিত হইলে প্রজাবর্গের কেহ কেহ ইহার অনুসন্ধান করিয়া তাতাপ কাছে আসিয়া অবস্থিতি করিয়াছিল। রাজা সুবিদ নারায়ণের পুত্ৰগণ জাত্যন্তরিত অবস্থায পৈত্রিক সম্পত্তি প্রাপ্ত হইয়া দেশে আসিয়াছিলেন । তাহাবা খুল্লতাতগণের অধিকৃত স্থান গ্রহণ না করায়, তাহা তাহাদিগেরই অধিকারে রহে । “সুবুদ্ধি নারায়ণের সন্তানগণ হইতে ধৰ্ম্ম নারায়ণ ভানুগাছ পরগণা প্রাপ্ত হইয়া নিজ বাসস্থানের জন্য উত্তর দিক ব্যাপিয়া একটি পরগণা স্থাপন করেন, উহাই ছয়চিরি নামে খ্যাত হয় । উক্ত ছয়চিরি পরগণাকে তিনি পনরটি গ্রামে বিভক্ত করিয়া লইয়াছেন ॥৫ বাটিকা নিৰ্ম্মাণ ধৰ্ম্ম নারায়ণ "প্রথমে যে স্থানে আসিয়া আশ্রয় লইয়া ছিলেন, তাহার নাম ছত্ৰকূট বাখা হইয়াছিল। বৰ্ত্তমানে ঐ গ্রাম ছয়কুট বলিয়া পরিচিত । তিনি পৰ্ব্বতে এক বাটী নিৰ্ম্মাণ করিয়া কিছুদিন তথায় থাকেন। ঐ বাটী রাজবাটী বলিয়া এখনও প্রসিদ্ধ রহিয়াছে।" ইহার পরে ঐ পাৰ্ব্বত্য বাট পরিত্যাগ পূৰ্ব্বক তিনি পৰ্ব্বতের পূৰ্ব্বদিকে অতি সুন্দর একটি স্থান নুতন বাটীর জন্য মনোনীত করেন; ঐ স্থানটি ছয়চিরি পরগণার ঠিক মধ্যস্থলে । তিনি রাজনগর হইতে বহু প্রজা আনাইয়া নিজ (নূতন) বাটীর চতুর্দিকে বসাইয়া ছিলেন। এইরূপে সেই স্থান একটি গ্রামে পরিণত হইল; এবং তিনি “পৈত্রিক দেবতা শ্ৰীশ্ৰী বিষ্ণুচক্রের নামানুসারে সেই গ্রামের বিষ্ণুপুর আখ্যা প্রদান করিলেন।” তিনি বিষ্ণুপুরের চতুর্দিকে “ষোলহাত প্রস্থ বিশিষ্ট চারিটি গড় প্রস্তুত করেন।” ইহা ধৰ্ম্মনারায়ণের গড় বলিয়া খ্যাত । রাজনগরের সাগর দীর্ঘীর অনুকরণে এই স্থানেও তিনি এক “সাগর দীর্ঘ খনন করাইয়া তাহার পশ্চিম দিকে (উক্ত নূতন) বাটীর স্থান কল্পনা করেন।” তাহার প্রতিষ্ঠিত দীর্ঘিকাটির জল এ পর্য্যন্ত সুপেয় রহিয়াছে, ফ্লাগুণ চৈত্র মাসেও ৮/৯ হাত জল থাকে। শ্রযুিত সতীশচন্দ্র রায় চৌধুলী প্রেরিত বিলরণ হইতে উদ্ধত । সেই কাহিনী শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত পূৰ্ব্বাশে (২য ভাগ য় খণ্ড ৭/৮ম অধ্যাযে) বিস্তাবিতলপে বর্ণিত হইয়াছে। DDBBBB BB BBB BBBBB BBBB BBB BBB BBBB BB BBB ggg BBBB BBBBB লিখিত, বিশেষতঃ উদ্ধৃত কোটেশন নিবন্ধ কথাগুলি তৎপ্রেরিত বিবরণ হইতে গৃহীত। ছযচিবি পরগণা নিম্নোক্ত পঞ্চদশটি গ্রামে বিভক্ত ললিয়া তিনি উল্লেখ কবিয়াছেন, যথাঃ-লিষ্ণুপুর, ধৰ্ম্মপুর, শ্রীনাথপুর, লক্ষ্মীপুপ, বামচন্দপুর, গোবিন্দপুপ, জগন্নাথপুর, চাদপুর, যজ্ঞশালা, প্রতাপী, কাঠালতলী, শ্ৰীগড়, ছযকুট, চৈত্রঘাট ও BBBBBBSBBBB BBBBBBB BBB ttBBB BBB BBmmggB ggg DBBYLg BBgg EBB BBBB BBBB BBB BB BBB BBS BB BSBS S BBB BB BB BBB BBBS gLS0SS