পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত (উত্তরাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/২৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৪০ শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত তৃতীয় ভাগ-তৃতীয় খণ্ড নন্দীশ্বরের পরবত্তী বংশে ইটায় সৰ্ব্ব প্রথম যিনি কানুনগো পদ প্রাপ্ত হন, তাহার নাম বাণেশ্বর। বাণেশ্বরের নাম সহ তদীয় অতিবৃদ্ধ প্রপৌত্র রতিরামের নাম ও কীৰ্ত্তিকথা পূৰ্ব্বাংশে কথিত হইয়াছে। রতিরাম অতি খ্যাতিমান ব্যক্তি ছিলেন, তিনি অতি বৃহৎ একটি দীঘী খননের জন্য ভ্রাতৃবর্গের নিকট কতক অর্থ প্রদান করিয়া ছিলেন, কিন্তু তাহার অভিপ্রায় অনুসারে প্রদত্ত অর্থের সদ্ব্যবহার হয় নাই এবং দীঘটি অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্রতর আকার বিশিষ্ট হইয়া পড়ায় ভ্রাতৃবর্গের উপর তিনি বিতুষ্ট হন; এই কারণেই তদীয় ভ্রাতৃবর্গকে পরে পৃথক বাটিকা করিতে হইয়াছিল। রতিরামের নামে তাহার বাসগ্রাম “রতিপুর" বলিয়া খ্যাত হয়। রতিরামের ভ্রাতা চণ্ডীচরণ “চণ্ডীপুর” গ্রাম স্থাপন করেন, তৎপুত্র শ্যামরায় “শ্যামপুর" নামক গ্রামের প্রতিষ্ঠাতা। রতিরাম সংস্কর্ষণ গোত্রীয় ব্রাহ্মণ রামদাসকে নিজ পৌরোহিত্যে বৃত করেন, ইহা পূৰ্ব্বে কথিত হইয়াছে। রামদাসের পুষ্করিণীতে একদা একটি বালকের মৃত্যু হওয়ায় উহার জল অব্যবহার্য্য হইয়া যায়; রতিরাম তখন হাজার মজুর নিযুক্ত করিয়া তিনদিনে পুরোহিতের ব্যবহারের জন্য একটি দীর্ঘিকা খনন করাইয়া দেন; উক্ত দীঘী “হাজার দীর্ঘী" নামে খ্যাত হইয়াছে। রতিরাম নিজ বাটী হইতে কিঞ্চিৎ দূরবত্তী জঙ্গলস্থিত কালীবাড়ীতে মধ্যে মধ্যে কালী দর্শনে যাইতেন, যাতায়াতের জন্য তিনি যে শড়ক প্রস্তুত করেন, তাহা “রতিরামের জাঙ্গাল" নামে অদ্যাপি খ্যাত আছে। রতিরামের ভ্রাতা চণ্ডীচরণ “মজিদ" নামক জনৈক মোসলমান ফকিরকে কতক ভূমি দান করিয়াছিলেন, পরবত্তী সময়ে উহাতে একটি গ্রাম স্থাপিত হয়, উক্ত গ্রাম “মজিদপুর" নামে খ্যাত হইয়াছে। মজিদপুরকে কেহ কেহ মহৎপুরও বলিয়া থাকে । জঙ্গল আবাদ করিতে দিয়াছিলেন, উহা “মনোহরাবাদ” নামে খ্যাত হয়। নট বংশীয়গণ দুর্গোৎসবের সময়ে চাদরায়ের বাড়ীতে নিৰ্ম্মিত মৃন্ময়ী প্রতিমার জন্য রং পেষণের কার্য্য করিত। | | | ভবানীদাস রুদ্রদাস মহেশদাস ੇਸ਼ - ಫ಼ চাদরায় ಇಕ್ಕಿ ৯ ভ্রাতা দুৰ্ল্লভরাম শ্যামরায় প্রভৃতি ৫ পুত্র বৈদ্যনাথ কামদেব

  1. প্রভৃতি ৫ পুত্র ੰਬਰ বিনোদ

ভবানীচরণ রামবল্লভ উদয়রাম

  • R of 8 R *కళe? কন্দপনারায়ণ

ਾਂ साथ রূপনারায়ণ ਗਰੋਂ বেতীকুমার ਬਰਾਂ | সুখময়