পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/১৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- :ভৌগোলিক বৃত্তান্ত । [ »य छां: २ग अ טל ל ( ফালজোর ও কামাখ্যা ) প্রভৃতি পীঠস্থানের বিবরণ ইহার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। এই জন্যই কলি ধন্য। মহালক্ষ্মী ত ভৈরবীরূপে স্বয়ং প্রকাশিত হইয়া শতাধিক বর্ষ যাবৎ পূজা পাইতে ছিলেনই, সৰ্ব্বানন্দও পূজা হইতে বঞ্চিত ছিলেন না। র্তাহার উপরে চতুঃপাশ্বের লোকে দুগ্ধ ঢালিত এবং সময় সময় পূজাও দিত। পূৰ্ব্ব হইতে কোনও কিছু জানা না থাকিলে মৃত্তিকাস্তপে এইরূপ দুগ্ধদানের কোনও অর্থ পাওয়া যায় না। এই পাহাড়টি শিবটিলা নামে চিরদিনই পরিচিত।” এই দেশে কোনও সময়ে বিজাতীয়ের আক্রমণে দেবনিগ্রহ ঘটিয়াছিল ; প্রসিদ্ধ উনকোটি এবং ভূবনেশ্বর প্রভৃতি তীর্থে ছিন্ন হস্তপদ বিশিষ্ট দেবদেবী দর্শন করিলে এ কথা অসঙ্গত বোধ হয় না, খুব সম্ভব এই সময়ে বিধৰ্ম্মীর হস্তে অন্যান্য তীর্থেও দেবদেবীর দুর্দশা দেখিয়া এস্থলে শিব শিবাণীর বুদ্ধিমান সেবকেরাই স্বয়ং তাহাদের নাম ও পার্থিবাংশ লুকাইয়া প্রকাগু পূজা পৰ্য্যন্ত বদ্ধ করিয়া দিয়াছিল, কেননা তীর্থ এবং দেবতা রক্ষা পাইলে ত পূজাৰ্চনা ? এই মুগুপ্তির উপরে বিস্মৃতির প্তর পড়িয়া একবারে বিলুপ্তি ঘটাইয়াছিল। কিন্তু নামটি লোপ হয় নাই, তাই বহুকাল পরে বিপ্লবের অত্যন্ত অবসান হইলে, শিবটলার নামে আকৃষ্ট হইয়াই যেন স্থানীয় হিন্দুগণ অজ্ঞাতসারে হইলেও মহাদেবের উপরেই দুগ্ধাদি ঢালিত। ভৈরবীও প্রস্তর খণ্ড মাত্র, তাহাকে বিকৃত, স্থানান্তরিত (কিম্বা শিবের ন্যায় পাথর ঢাকা দিয়া গোপন)করিবার কোনও সম্ভাবনা ছিল না বটে, কিন্তু তাহারও পূজার বিলোপ ঘটিয়াছিল এবং কালক্রমে স্থানের পরিচয় পৰ্য্যন্ত লুপ্ত হইয়া যায়।” এই মহাপীঠের মাহাত্ম্যে অনেকেই আকৃষ্ট । ১৯০৪ খ্ৰীষ্টাব্দ হইতে স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের উৎসাহে শিবরাত্রি ও অশোকাষ্টমীযোগে এখানে মেলা প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। so (ঠাকুর বাড়ী ও গোপেশ্বর শিব ) ঐচৈতন্য মহাপ্রভু বঙ্গীয় বৈষ্ণবগণের নিকট ঈশ্বরাবতার বলিয়া পূজিত। তাহার প্রেমের পরিচয় আমেরিকা পৰ্য্যস্ত পরিব্যপ্ত হইয়াছে। এই শ্রীচৈতন্যদেবের পিতা জগন্নাথ মিশ্রের जैष्ट्रेष्ठक्क बश७थछू।