টীক ] দ্বিতীয় অধ্যায়ের টীকা ס\ט শাহজলালের সময়ে টানিয়া নিতে সচেষ্ট হইয়াছেন । উপায়ও মিলিল — প্রথম অঙ্কটা অপাঠ্য । যদি প্রশস্তির সময়জ্ঞাপক প্রথমাস্ককে “৩” বলেন, তবে শাহজলালের সময়ের বহুপূৰ্ব্ববৰ্ত্তী কাল হইয়া যায় ; এবং “e” বলিলে নিতান্ত আধুনিক সময় হইয় পড়ে ; কাজেই ঐ অন্ধটিকে “৪” বলিয়, “৪৩২৮” যুধিষ্টিরাবাই প্রশস্তির সময় বলিয়া কল্পনা করা হইল। কিন্তু ৪৩২৮ = ১২৪৫ খৃষ্টাব্দও ষে শাহজলাল এবং তংকর্তৃক পরাজিত গৌড় গোবিন্দের সময়ের প্রায় ১০৭ বর্ষ পূৰ্ব্ববৰ্ত্ত ? এই বৈশম্যের কোনরূপ মীমাংসা নাই। একমাত্র প্রদীপ পত্রিকায় * অধ্যাপক শ্ৰীযুক্ত পদ্মনাথ বিদ্যাবিনোদ মহাশয় ব্যতীত এই বৃহৎ ভ্ৰমের আর প্রতিবাদ কেহ করেন নাই। শাহজলাল এবং তৎকর্তৃক বিজিত গৌড় গোবিন্দ খৃষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীর লোক, ঐ সময়কার বহুতর ব্যক্তির বংশপত্রিকার পুরুষ গণনায় নিঃসন্দেহে তাহা বলা যাইতে পারে। প্রসিদ্ধ ঐতিহাসিক স্ববিজ্ঞ ব্যক্তি বর্গেরও এই মত । ডাঃ মিত্র প্রশস্তিতে কেশবদেবের কীৰ্ত্তি পাঠ করিয়া,—যাহাকে গোবিন্দদেব নাম প্রদান করিয়াছেন, জানিয়াছেন, তিনি একজন শ্রেষ্ঠ বীরপুরুষ। বরপুরুষকে পরাজয় করা বীরত্বের কার্য্য, বীরপুরুষ ব্যতীত কোন সংসারত্যাগী ব্যক্তি তাহাতে সক্ষম হওয়া কঠিন, অতএব তিনি লিথিয়াছেন ;--- “The prince was overthrown by Shah Jellal alias Jellaluddin Khany, who following the footsteps of his predecessor Mulk Tuzbek, led his army to the eastern parts of Bengal invaded Sylhet in 1257 A.D." এ স্থলে তাহার উদ্যম আর এক পদ অগ্রসর হইয়াছে। প্রশস্তির স্বনির্ণীত ১২৪e খৃষ্টাব্দের সহিত শাহজলালের সমসাময়িকতা প্রদর্শন করিতে হইবে ; কাজেই বাঙ্গালার প্রসিদ্ধ জেলালুদিন খানির নামান্তর শাহজলাল ছিল বলিয়া কল্পনা করা হইল ; এবং তাহাকে একবারে শ্ৰীহটে আনিয়া শ্ৰীহট্ট বিজয়ের যৎসামান্ত যশও ـفــــــــ. l باستان =استا=۹
- ७धौ”, कॉर्विक्-s७ss ब९ि ; “फ़किब्र शाश्खलांल” (4दक अडेदा।
(R
