পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৪১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१भ श्रथTाघ्रं । ] ইটার রাজ । }*C. দিয়া বলিলেন,—‘এরই জন্য এত চিন্তা ?’ রঘুনাথ বিন্মিতভাবে বলিলেন— 'নিমাই ! তুমি কি দেবতা ? “ইহার পর আর একটা ঘটনায় রঘুনাথ শ্রীচৈতন্যের প্রভাব বুঝিতে পারেন। রঘুনাথ ন্যায়ের এক টিপ্পনী লিখিতে আরম্ভ করেন, শ্রীচৈতন্য দেবও ঐ সময় ন্যায়ের এক টীকা লিখিতেছিলেন ; রঘুনাথ কোনক্রমে জানিতে পারিয়া, ঐ গ্রন্থ খান তাহাকে দেখাইতে অনুরোধ করেন। নিমাই স্বীকৃত হইয় এক দিন জাহ্নবী সন্নিধানে রঘুনাথকে তাহ পাঠ করিয়} শুনাইতে আরম্ভ করেন।” “রঘুনাথের মনে বিশ্বাস ছিল যে, তাহার কৃত গ্রন্থখানা অদ্বিতীয় হইবে, ইহার দ্বারা তিনি খ্যাত হইবেন। কিন্তু নিমাই কৃত গ্রন্থে অদ্ভূত বিচার পদ্ধতি, অচিন্তিত সিদ্ধান্ত শ্রবণে র্তাহার সে ভরসা চলিয়া গেল। চিরপোষিত আশা মিলাইয়া গেল, তাহার ধৈর্ঘ্য বিদূরিত হইল এবং চক্ষু ছল ছল করিতে লাগিল। এতদ্‌ষ্টে করুণ-হৃদয় নিমাই বড় ব্যথিত হইলেন এবং বলিলেন,—‘ভাই! তুমি কাদিতেছ কেন ? রঘুনাথ বলিলেন—“আমার আশা ছিল, ন্যায়ের গ্রন্থ দ্বার জগতে বিখ্যাত হইব, কিন্তু তোমার এ গ্রন্থ থাকিতে আমার লেখায় কেহ দৃকপাত করিবে না। তজ্জন্য এত ভাবনা কেন ? এই অফল শাস্ত্রের আবার ভাল মন্দ কি ?’ সহাস্তে ইহা বলিয়াই নিমাই স্বরচিত টীকা খানা জাহ্নবী জলে বিসর্জন করিলেন।* এইরূপে জগৎ এক মহামূল্য সম্পত্তি হইতে বঞ্চিত হইল। এই সময় হইতে নিমাই ন্যায়শাস্ত্র অধ্যয়নও ত্যাগ করিলেন। রঘুনাথের সেই গ্রন্থই পরে পূর্ণ হইয়া 'দীধিতি’ নামে খ্যাত হয়।” “রঘুনাথ প্রতিভাবলে বাস্থদেৰকে চমকিত করিয়াছিলেন, তিনি সাৰ্ব্বভৌম কৃত টীকায় বহু দোষ বাহির করিয়া দিয়াছিলেন। এমন কি, নিজ পাঠ্যগ্রন্থ গাজেখোপাধ্যায় কৃত ‘চিস্তামণি গ্রন্থেও দোষ প্রদর্শন করেন। নবদ্বীপে ــگـ mm Π ஒா چ-تحص • “সেইক্ষণে দয়ানিধির দয়া উপজিল । निज कूड छैौक गंजांघांप्क छांब्रि मिण !”-चटैदडeधकां**