পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৪২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YGwr थैश्रोफ़ेब्र हेडियूख । [ २ङां: २ब्र पं: ωmj. "η -ജ്ഞമ്മിഞ്ഞ _ங் ബ ബം= கம்பர রঘুনাথ মিথিলা হইতে শিরোমণি উপাধি লাভ করিয়া নবদ্বীপে প্রত্যাগমন পূর্বক হরিঘোষ নামক জনৈক সম্পন্ন ব্যক্তির অর্থ সাহায্যে ন্যায়ের চতুষ্পাঠী স্থাপন করেন। এই সময়ে বাসুদেব সাৰ্ব্বভৌম, (উড়িষ্যার রাজা প্রতাপ রুঞ্জের বৃত্তি প্রাপ্ত হইয়া ) উড়িষ্যা দেশে সপরিবারে গমন করেন। কিন্তু রঘুনাথের আবির্ভাবে তাহাতে নবদ্বীপের কিছুমাত্র ক্ষতি হয় নাই। দেখিতে দেখিতে রঘুনাথের টোল ছাত্র সংখ্যায় পরিপূর্ণ হইল। তখন হইতেই মিথিলা-বিজয়ী শিরোমণি নবদ্বীপে পরীক্ষা গ্রহণ ও উপাধি দানের ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন । * রঘুনাথের বিদ্যাবত্তা ও বুদ্ধিমত্তার বিষয় যে কেবল শ্রুতি পরম্পরায় রঘুনাথের চলিয়া আসিতেছে, তাহা নহে,—গঙ্গেশোপাধ্যায় গ্রেন্থ । কৃত ‘চিন্তামণি গ্রন্থের “দীধিতি” নামী টীক, উদয়নাচার্ধ্যের গুণ-কিরণাবলী’র ও বল্লভাচাৰ্য্য কৃত ‘লীলাবতী’র টীকা, “প্রামাণ্যবাদ”, “নানার্থ বাদ”, “ক্ষণভঙ্গর বাদ”, “আখ্যাত বাদ”, “পদার্থ খগুন", “আত্মতত্ত্ব বিবেক,” প্রভৃতি তৎপ্রণীত গ্রন্থগুলি তাহার অসামান্য বিদ্যাৰত্ত ও ধীশক্তির পরিচয় প্রদান করিতেছে । রঘুনাথের কাব্য শাস্ত্রেও অধিকার ছিল ; প্রবাদ অাছে যে, একদা চতুষ্পাঠীতে কয়েকজন অধ্যাপক আসিলে পক্ষধর রঘুনাথকে জিজ্ঞাসা করেন, “ন্যায় শাস্ত্র ভিন্ন অন্য কোনও শাস্ত্রে তোমার অধিকার আছ?” রঘুনাথ বলিয়াছিলেন—“তর্কে আমার বুদ্ধি কর্কশ হইলেও, কাব্যশাস্ত্রালোচনা কালে আমার মতি স্বকোমল, তন্ত্রশাস্ত্ৰে সদা যস্থিত এবং কৃষ্ণতত্ত্বালোচনা কালে সংষত বলিয়া জানিবেন।** এতদশ্রবণে পক্ষধর বলিলেন,—“তুমি নৈয়ায়িক হইয়া কিরূপে কবিতা রচনা করিতে শিক্ষা করিলে?” পক্ষধরের প্রশ্নের উত্তরে রঘুনাথ উত্তর _கமான “কাব্যেহপিকোমল ধিয়ো বয়মেব নাস্তে তর্কেইপি কর্কশ ধিয়ো বয়র্মেব নান্তে । তন্ত্ৰেহপি বন্ত্রিতধিয়ো বয়মেৰ নাস্তে কৃষ্ণেছপি সংৰত ৰিয়ো বয়মেৰ নাস্তে " `