পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৪৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>७२ ঐহট্টের ইতিবৃত্ত । 而 ημumη. Η * - o Επümaha bama [ १ग्न छां: २ब ९: ான் ঐস্বৰ্য্য মৌজায় খোয়াজের গড়ের ভগ্নাবশেষ অদ্যাপি দৃষ্ট হইয়া থাকে, "খোয়াজ ওসমানের দীর্ঘী" বলিয়া তথায় অদ্যাপি এক বৃহৎ দীঘিক দেখিতে পাওয়া যায়ু । খোয়াজ ওসমান মন্ত্র নদীর বক্রতা হ্রাস করিবার অভিপ্রায়ে পাহাড়ের মধ্য ভেদ করিয়া এক বৃহৎ খাল কাটাইয়া ছিলেন, কিন্তু তাহা কাৰ্য্যকরী হয় নাই । “তজকিরা চৌধুরাই” নামক বাঙ্গাল কাগজে দৃষ্ট হয় যে, পরবর্তীকালে রাজপুত্ৰগণ । ইটা দেশ উয়াস, পালপুর, ইন্দেশ্বর ও ইটা এই চারি ভাগে বিভক্ত হয়। তাহাতে ৪৭৫ খান গ্রাম ছিল এবং ইহার রাজস্ব ১০,৯•,•• নিস্তান (শের শাহী মুদ্রা) ধাৰ্য্য হয় * স্বজাত খাঁ কর্তৃক তিনি পরাভূত হন । লোদী খাঁ কর্তৃক পরাজিত খোয়াজ ওসমানকে ভমতঃ কেহ কেহ শেষোক্ত ওসমান খী হইতে অভিন্ন মনে করেন। ভ্রমবশতঃই শ্ৰীহট্ট অঞ্চলের খোয়াজ ওসমানকে সুজাত খাঁ কর্তৃক বিজিত বলিতে কুষ্ঠিত হন না। কিন্তু *একবাল নামে জাহাঙ্গিরী” বিশেষ রূপে আলোচনা করিলে সুজাত পরাজিত ওসমান খাকে সম্পূর্ণ ভিন্ন ও পরবর্তী ব্যক্তি বলিয়া স্পষ্ট প্রতীয়মান হইবে। । • “তজকিরা চৌধুরাই” নামে সন ১.৩৫ তারিখ যুক্ত বাঙ্গলা ভাষায় লিখিত কাগজের এক প্রস্থ বেজাবেত নকল প্রাপ্ত হওয়া গিয়াছে। তজকিরা অর্থে স্মারকলিপি। এই কাগজ নির্ভরে কেহ কেহ রাজকুমারদের সময় নির্ধারণ করিতে প্রয়াস পান, কিন্তু এতদ্বারা রাজপুত্রদের সময় নির্ণয় পক্ষে নানা অসুবিধা আছে। সমালোচনায় ইহা প্রকৃত দলিল বলিয়া গণ্য হয় না। পরবর্তী বংশীয়গণের মধ্যে দেওয়ানী মোকদম উপস্থিত হইলে, সেই মোকদমায় তজকিরা চৌধুরাই প্রামাণ্য দলিল নহে বলিয়া নথিভূক্ত হয় নাই। ফলতঃ ইহা রাজপুত্ৰগণের অধিকৃত ভূমি সম্পৰ্কীয় পরবর্তী কালের লিখিত একটা স্মারকলিপি মাত্র। তবে এই কাগজের দ্বার ইহা জানা যাইতেছে যে সন ১.৩৫ তারিখের পূর্ব হইতেই ‘চৌধুৱাই সনদ প্রদানের প্রথা প্রবর্ধিত ছিল। আর একটা কথা—২ঃ নিস্তানে শের শাহী BD DD DDS DD BBBB DDDDD DDDD BBDS DDD BBBBBBD DDD DD পুর্নবর্তী হইয়াই পড়িতেছে।