পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৪৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Εμπ "Ε". * so -مصممدد- حيچ ১১শ অধ্যায় । ] প্রতাপগড়ের श्न्नूिनदांत । । સ્વ হইলেন । তাহার জলন্ত উৎসাহ বাক্যে প্রতি সৈন্ত উত্তেজিত ও প্রাণ দিতে প্রস্তুত হইল, অচিরেই তিনি এক বিরাট বাহিনী লইয়া ক্ষুদ্র আফতাব উদ্দীনকে আক্রমণ করিলেন । । আফতাব উদ্দীনও তেজস্বী ও সাহসী পুরুষ ছিলেন ; তাহার সৈন্যগণ সংখ্যায় সামান্য হইলেও সাহসে অতুলনীয় ছিল, তাহদের বিশ্বস্ততায় নির্ভর করিয়া তিনি কমলা রাণীকে বাধা দিতে ধাবিত হইলেন। কিন্তু প্রবল বন্যা মুখে ভাসমান তৃণখণ্ডের ন্যায় তাহার সৈন্য মুহূৰ্ত্ত মধ্যে কোথায় অস্তহিত হইল ! প্রতাপগড় কাছাড় রাজ্যের অন্তর্ণিবিষ্ট হইল । বিজয়ী সৈন্যগণ রাণীর আদেশে রাজবাট লুণ্ঠন করিতে প্রবৃত্ত হয়, কিন্তু তাহার রাজবাটী প্রবিষ্ট কইয়। একটি প্রাণীকেও তথায় দেখিতে পায় নাই। আফতাব উদ্দীন ও তদীয় ভ্রাতৃবর্গের অনেকেই যুদ্ধ ক্ষেত্রে প্রাণপাত করিয়াছিলেন। অনেকেই বলেন যে, সেই যুদ্ধে প্রতাপগড়ের রাজবংশ নিৰ্ম্মল হইয়া যায়। কেহ কেহ বলেন যে, মুতাবশিষ্ট দুই একজন জঙ্গলের অন্তরালে লুকাইত ভাবে জঙ্গল বাড়ীর কুটুম্বালয়ে গমন করেন, তথা হইতে আর তাহার। এদেশে প্রত্যাবর্তন করেন নাই । একাদশ অধ্যায়—প্রতাপগড়ের হিন্দু নবাব । পূৰ্ব্বাধ্যায়ে যে ঘটনা বর্ণনা করা গিয়াছে, তাহার কয়েক বৎসর পরে সংশয় সমাচার । ত্রিপুরাধিপতি কাছাড় জয় করেন। কাছাড়ের সঙ্গে প্রতাপগড় সেইক্ষণে ত্রিপুর রাজ্যভূক্ত হয়। কাছাড়াধিপতির যে কৰ্ম্মচারী প্রতাপগড়ে ছিল, সেই যুদ্ধে কাছাড়াধিপতির সহিত তাহারও স্বত্যু হয়। প্রতাপগড়ের জমিদার বংশীয়গণ বলেন যে, পূৰ্ব্ব বর্ণিত হৈড়ম্বরাজমহিৰি কমলার যন্ধক'লে তাকাদের পর্ব পরুষগণ জঙ্গলবাড়ী গিয়াছিলেন, তন্মধ্যে