পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৪৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨છે ૭ औश्॥्रष्न इंडिडूख । [ २ध्र डाः ११ १: নিকট বিশেষ শ্রদ্ধার পাত্র। সন্ন্যাসী রাধারামকে বলিলেন, “ঘার আমল তার দোহাই” “তুমি সহিজাকে বিশেষ ভক্তি · করিবে, তাহাতেই তোমার উন্নতি অনিবার্ঘ্য ।” এই উপদেশ দিয়া সন্ন্যাসী তপস্যার্থ ছত্ৰচুড়া শৃঙ্গে চলিয়া গেলেন । রাধারাম সহিজার ভক্ত হইলেন এবং সেই স্থানে নিজ বাসার্থ বাড়ী নিৰ্মাণ করিলেন। কিন্তু সেই জনশূন্ত স্থানে আত্মোন্নতির কোন উপায় করিতে না পারিয়া, প্রতাপগড়ের জমিদার গোলাম আলীর বাড়ীর নিকটে এক দোকান স্থাপন করিলেন 5 সেই দোকানই তাহার উন্নতির সোপান স্বরূপ হইয়াছিল। রাধারাম গোলাম আলীর বাড়ীতে নিত্য মার্স দ্রব্য যোগান দিতে লাগিলেন। অত্যয় কাল মধ্যেই তাহার অনেক টাকা প্রাপ্য হইল। জমিদার টাকা দিতে পারিলেন না, তৎপরিবর্তে ভূমি দিলেন। এইরূপে কয়েক বৎসর মধ্যেই গোলাম আলীর অধিকাংশ ভূসম্পত্তি রাধারামের করায়ত্ত হইল । গোলামরজা চৌধুরী দেখিলেন যে স্বচতুর রাধারাম পিতা হইতে অধিকাংশ সম্পত্তি আত্মসাং করিয়াছেন। এই সময় তাহার পিতার মৃত্যু হওয়ায় তিনি নিজ সম্পত্তি উদ্ধারের জন্ত কলিকাতার সদর দেওয়ানী আদালতে অভিযোগ উপস্থিত করিলেন। আদালত উভয় পক্ষের কথা শুনিয়া "তরমিম” ডিক্রি (সম অংশে ডিক্রি ) দেন । & 品 পূৰ্ব্বে কথিত হইয়াছে যে গোলাম আলী হইতে কর মোহাম্মদ চৌধুরী প্রতাপগড়ের ছয়পণ অংশ লাভ করিয়াছিলেন। অবশিষ্ট দশপণ অংশ তাহার ছিল। সদর দেওয়ানীর নিষ্পত্তি অনুসারে কাজেই গোলামরজাকে প্রতাপগড়ের পাচপণ অংশের অধিকারী হইতে হইল।