পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৪৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

३४०(६) ॐीठा8द्र ইতিবুও [२ग्न डां: २घ्र १: mωκμημηpημη মাৰি অহুমতির অপেক্ষা করে নাই। রুমতি রাধারাম এই জন্য মাঝিকে মংস্তের ন্যায় নৌকার নীচ দিয়া যাইতে অনুমতি দেন ; মাঝি আদেশ পালনে প্রবৃত্ত হইলে, তাহাকে ঠিক মৎস্যের মত বড়শা-বিদ্ধ করেন! একদ। তাঁহাকে চরগোলার উত্তরদিঘী কালীগঞ্জ বাজারে রাত্রি যাপন করিতে হয়। তাঁহার অমুসঙ্গীরা যে চাটাইগুলাতে শয়ন করিয়াছিল, তাহ ক্ষুদ্রায়তনের ছিল ৰলিয়া উহাদের পা বাহিরে পড়িয়াছিল, এই অপরাধে রধারাম তত্ৰত্য তাবৎ চাটাই প্রস্তুতকারীর পা কাটিয়া দেন ও তদ্রুপ ক্ষুদ্রাকার চাটাই প্রস্তুত না করিতে উপদেশ দেন। রাধারামের বিচার প্রণালী অতি কঠোরতম ছিল । দাস গ্রামের এক ব্যক্তি অপর প্রতিবাসীর স্ত্রীকে লইয়৷ কাছাড় চলিয়া যায়। স্বামী, স্ত্রী উদ্ধারের জন্য অভিযোগ করিলে, রাধারাম কাছাড়াধিপতি মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র নারায়ণ ও তদীয় সর্দারগণের নিকট সেই পলাতক নারী-চোরকে পাঠাইয়া দিতে মনুরোধ পত্র প্রেরণ করেন ; তংফলে অচিরাং ধৃত হইয়া সে ব্যক্তি চরগোলা প্রেরিত হয়। রাধারাম সেই পরদারিকের অঙ্গচ্ছেদান্তে বধ দণ্ডে দণ্ডিত করেন ; ও সেই ব্যভিচারিণী রমণীর মস্তক । মুণ্ডন কৱিয় তাহাকে স্বামী পদে অর্পণ করেন ।