ऽभचथप्लांब्र' }}" , , প্রথম অবস্থা"f : *क কতিপয় শতাগার ভিন্ন থাকিবার মধ্যে কিছুই রহিল মা ; রহিল কেবল দেশব্যাপী হৃদয়ভেদী আৰ্ত্তনাদ। দশদিনের মধ্যে দারুণ অল্পকষ্ট উপস্থিত হইল, প্রচুর শস্ত ও সমৃদ্ধিপূর্ণ শ্ৰীহটভূমি দুর্ভিক্ষের করাল কবলে পতিত হইল।” “আমি নিরুপায় হইয়া, যে সমুদায় ধান্য বিক্রয়ার্থ বিদেশে প্রেরিত হইয়াছিল, তাহা পুনরানয়ন জন্য নৌকা পাঠাইলাম। কিয়দংশ ধান্য পুনরানীত হইল বটে কিন্তু গতবারের অধিকাংশ ধান্য বিনষ্ট হওয়ায় এবং এবারের ফসলও অগাধ জলে নিমগ্ন থাকায় দেশব্যাপী ভাৰী দুর্ভিক্ষের করাল গ্রাস ছুইতে অধিবাসিগণকে রক্ষা করার কোন উপায়ই দৃষ্ট হইল না।” “আমি নিজে বিষম সমস্তায় পতিত হইলাম। পূৰ্ব্বে ‘স্বপ্রিম বোর্ডে দেশের অবস্থা সম্বন্ধে যে বিবরণ প্রেরণ করি বর্তমানে ঠিক তাহার বিপরীত বিবরণ প্রেরণ করিতে হইল। গবর্ণমেন্ট যদিও তৎকালে সাহায্য করিতে কুষ্টিও হন নাই, তথাপি এই বিবরণ তাহদের এত অসম্ভব বোধ হইল যে, তাহার দেশের অবস্থা জ্ঞাপন জন্য একজন বিশ্বস্ত ব্যক্তিকে স্থানীয় তদন্তের জন্য পাঠাইলেন। সে ব্যক্তি নিম্নভূমির নিদারুণ দুৰ্গতি দেখিয়াই আমার প্রত্যেক বাক্যের সত্যতা প্রতিপাদন করিল। কাজেই গবর্ণমেণ্ট বিশেষ সাহায্য করিলেন, কিন্তু তাহা সত্ত্বেও —বলিতে দুঃখ হয়, প্রায় এক তৃতীয়াংশ লোক দারুণ জঠর জালায় প্রাণ হারাইল।” যখন শ্ৰীহট্টবাসীর এইরূপ দুঃসময় উপস্থিত, তখন তাহারা আর এক সমস্তায় পড়িয়াছিল । গবর্ণর জেনারেল ওয়ারেন হেষ্টিংসের ভারত শাসনকাল ১৭৮৫ শ্ৰীহট্ট ইজার । খৃষ্টা পৰ্যন্ত ; তিনি নিজ প্রিয়পাত্র দেওয়ান গঙ্গাগোবিন্দ সিংহকে বঙ্গের কোন কোন জিলা ইজারা দিয়াছিলেন । ইহাতে পুৰ্ব্ব মালিকগণকে স্বসম্পত্তি হইতে বঞ্চিত হইয়া ইজারাদারের গৃহীত রাজস্ব হইতে কিছু কিছু খোরাকী মাত্র পাইয়াই তুষ্ট থাকিতে হইয়াছিল। * লিও সে জীবনী গ্রন্থে লিখিত আছে যে, শ্ৰীহট্ট জিলাও গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ ইজারা নিয়াছিলেন। . এই সময় গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ শ্ৰীহট্টে আগমন করেন, তদবসরে লিওসে ாது
- W. W. Hunter's Adessertation on landed property &c.
