২য় অধ্যায়। ] দশন ৰঙ্গোৰত। وه হইয়া পড়ে। বর্তমান বন্দরবাজারের অনেক অংশই পুৰ্ব্বে জয়৷ ই জলাশয়ের निदग्न श्लि, छेख८ब्रव्र च्यब्रांरए*हे छूमि श्लि, बज्र बज्र भट्रेक (यू९कजनौ) ফেলিয়া তদুপরি মাট ভরাইয়া অধিকাংশ স্থল কার্ধ্যোপযোগী করিয়া লওয়ী হয়। যাহারা ঐ ভরট কার্ষ্য স্বচক্ষে দেখিয়াছিলেন, সেই প্রাচীন ব্যক্তিদের কাছে বাল্যকালে শুনিতে পাইয়াছিলেন, এমন ব্যক্তিগণ হইতে আমরা ইহা জানিতে পারিয়াছি, এবং “চালি বন্দর” বলিয়৷ খ্যাত পরিত্যক্ত বন্দরের ভগ্ন প্রায় কোন কোন ইষ্টক-গৃহ বাল্যকালে আমরাও দেখিয়াছি। কেবল বলার-বাজার নহে, বৰ্ত্তমান সহরের অনেক প্রসিদ্ধ স্থল ও অনেক রাস্ত৷ এই উপায়ে নিৰ্ম্মিত হয় ; এই সকল শড়কের দুই পার্থে এখনও জর রহিয়াছে,—দেখিলে বোধ হয় যে, মধ্যে মাচী ভরাইয়া পথটি প্রস্তুত করা গিয়াছে। অতি পূৰ্ব্বে বরশালা ও গড়দুয়ার লইয়া সহর ছিল, পরে মোসলমান সময়ে কিছু দক্ষিণাবত্তী হয় ; তখনও আখালিয়া, রায়নগরের উত্তরাংশ ও ঐহট্ট শেখ ঘাটের কিয়দংশ সহরের অন্তর্গত ছিল । ইংরেজ जझग्न ! আমলের প্রথমে নবাব তালাবের তীরদেশ হইতে শেখঘাট পৰ্য্যন্ত সহর বিস্তৃত হয় । লিও সে সাহেব সহরটিকে একটি বৃহৎ বাজার বলিয়া লিখিয়াছেন। বস্তুতঃ এই সময়েই সহরের অনেক স্থান ভরট করিয়া কার্ধ্যোপযোগী করা হয়। ১৮১৩ খৃষ্টাৰে সহরের পরিধি ২ ক্রোশ বা চারি মাইল এবং অধিবাসী সংখ্যা ৩৮• • • জন ছিল। সমগ্র জিলায় এই সময়ে অধিবাসী ১৫•• • • • জন হইয়াছিল। ইতিপূৰ্ব্বে । ২য় ভাঃ ২য় খঃ ৩য় অধ্যায়ে) স্থবেদার কল্যাণ সিংহ কর্তৃক আগা মোহাম্মদ রেজা নামক মোগল বিদ্রোহীকে দমন করার কথা বলা कळTां१ जि९८झ्ब्र গিয়াছে। মোগলকে বদরপুর হইতে বিতাড়িত *. अकडाjk । করিয়া কল্যাণ সিংহ বদরপুরেই অবস্থিতি করেন। কিছুকাল পরে তিনি কোম্পানীর কার্ঘ্য পরিত্যাগ পূৰ্ব্বক কতকগুলি পকৃত ও পেনশন এই সিপাহী সংগ্ৰহ কবি, কাছাড়ের হাইলাকা नांमक शांप्न ७क नूङन ब्रांचा शंभन कविरड gछदे करद्रबं। संक्षन
