পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৬৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

@心 ঐহট্টের ইতিবৃত্ত্ব ! १ ২য় ডাঃ ৫মখঃ দিল্লীর ভাগচাত সম্রাট-তনয় ফিরোজ শাহ ১৮৫০ খৃষ্টাবে শাহজলালের কবর দর্শনে আগমন করিলে, একমাত্র মজুমদার সাহেবেরই নিমন্ত্রণ গ্রহণ করিয়াছিলেন । হামিদ বখত, মজুমদার লুশাই সমরে বিশেষরূপে সাহায্য করিলে পুরস্কার স্বরূপ গবর্ণমেণ্ট ইহাকে আদালতে উপস্থিত না হইবার ক্ষমতা প্রদান করেন। হামিদ বখত, সাহেব অনেক দিন ডিপুটী কালেক্টর ও ডিপুটী মাজিষ্ট্রেট পদে নিযুক্ত ছিলেন। পূর্বে “এলাম মুমাদি” মহালে উল্লেখ করিয়াছি, গবর্ণমেণ্টের ১৮৭১ খৃষ্টাব্দের ৩৭১ নং পত্রের মৰ্ম্মানুসারে পাঁচ বৎসরের অগ্রিম খাজানা গ্রহণ পূর্বক ১২২ টাকা রাজস্বে "এলাম মুমাদি” নামে নয়টি মহাল তৎকর্তৃক চিরস্থায়ীরূপে বন্দোবস্ত দেওয়া হয়। ৬ এলাম শব্দের অর্থ পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে ; সাধারণতঃ লোকে চিরস্থায়ী ৰন্দোবস্তের অতিরিক্ত মহালকে এলাম বলিয়া থাকে। ১২৮৭—৩৪ খৃষ্টাবে এলাম সৰ্ব্ব প্রথম লেপ্টেনাণ্ট ফিশার সাহেব এলাম জরিপ ভূমি। করেন। তাহার পরে অনেক নূতন ভূমি আবাদ হয়, অনেক ভূমি ভরট হইয়। বাহির হয়, এবং লুশাই সমর উপলক্ষে পাৰ্ব্বত্য ত্রিপুরার সীমা নির্দেশ হওয়ায়ও কতক ভূমি প্রাপ্ত হওয়া যায়। এই ভূমির পরিমাণ অল্প নহে, ১৮৭১—১৮৮০ খৃষ্টাব্দের भ८षा ७ई जूभि হামিদবখত, মজুমদার কর্তৃক জরিপ হইয়া ১৪৪১৮৫ একর নির্দিষ্ট হয়, ইহার মধ্যে ২১৮০২ একর আবাদ ছিল । ১৮৩৬ খৃষ্টাব্দে মিন্টন সাহেবের সময় দশ বৎসরের ম্যাদে একবার এলাম ভূমি বন্দোবস্ত হইলেও, এই সময়েই সদরলেও, সাহেবের অভিপ্রায় মতে ৰ ন্দোবস্ত দেওয়ার পক্ষে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হয়।ণ সদরলেও, সাহেবের

  • বংশবৃত্তাস্ত ভাগে এই বংশের অপরাপর কথা সন্নিবেশিত হইবে ।

f “In 1871, steps were taken to effect a settlement in a more regular and detailed manner, and definite rules were laid down in 1876.” Assam. District Gazetteers WOL, II, (Sylhet), Chap. VII, P. 226,