эв वैश्टप्लेब्र हेडिबूख । একজন ডিপুটী কমিশনার কর্তৃক শাসিত, তাহার জজ ও মাজিষ্ট্রেট উভয়ের ক্ষমা তাই আছে ; তাহার অধীনে এসিষ্টাণ্ট কমিশনার প্রভৃতি আছেন। পৰ্ব্বতাদি—বড় আইল, রেংটি, টলাইন প্রভৃতি কাছাড়ের প্রধান পৰ্ব্বত, ইহার উচ্চতা ২৫• ০ হইতে ৫• • • ফিট পর্যস্ত। বড় আইলের উচ্চ শৃঙ্গ হেস্পিওপেট ৬১৫৩ ফিট উচ্চ। বরাক নদীর দক্ষিণ তীরে, জিলার পূর্ব প্রান্তে ভূবন পাহাড়ে প্রসিদ্ধ ভুবনতীর্থ বিরাজমান। এই তীর্থে অনেক ছিয়াবয়ব প্রস্তর মূৰ্ত্তি আছে। অনেক সন্ন্যাসী ভূবন তীর্থে গমন করেন। কাছাড়ের পশ্চিম প্রান্তে শ্ৰীহট্ট ও কাছাড়ের সন্ধিস্থলে সিদ্ধেশ্বর তীর্থ, ইহার বিবরণ ভৌগোলিক বৃত্তান্তে নবম অধ্যায়ে কথিত হইয়াছে । নিমাত৷ পাহাড় এখন একটি স্বাস্থ্য নিবাসে পরিণত হইয়াছে । নদী ও বিল—বরবক্র বা বরাকই কাছাড়ের প্রধান নদী। সোণাই, ধলাই, জিরি, জাটিঙ্গা প্রভৃতি ইহার উপনদী । হাওরের মধ্যে বকরি হাওর ( ১০ বর্গ হাইল ), বোয়ালিয়া ( ৬ বর্গ মাইল ) চাতল (দৈর্ঘ্য ১২ মাইল, প্রস্ত ২ মাইল), বয়া (২ বৰ্গ মাইল) প্রভৃতি প্রধান। পানিমুরের নিকটে কপিলী নদীর তীরে উষ্ণপ্রস্রবণ আছে। খনিজ দ্রব্য—মইবঙ্গের উত্তরে এবং গংজঙ্গের নিকটে চুণা পাথরের খনি আছে । বরাক নদীর তীরে মাছিমপুরে মেটে তৈল মিলে, দামছড়াহাজার উত্তরে লারং নামক স্থানে কেরাসিন তৈল আছে বলিয়া জানা গিয়াছে। সরসপুর, ভুবন প্রভৃতি পাহাড়ে লবনাক্ত উংস আছে। উৎপন্ন দ্রব্য—কাছাড় হইতে প্রধাণতঃ চা, ধান, ইক্ষু, সুপারি, তিসি, কাপাস, কলাই, রবার, মোম, কাষ্ঠ, বেত্র, বাশ, ছন প্রভৃতি উৎপন্ন জৰ্য প্রতি বৎসর রপ্তানি হইয়া থাকে । -- কাছাড়ে চা বাগানের সংখ্যা ১৩৬ টি, তন্মধ্যে সদর ডিভিশনে ১১৭ টি চ৷ ক্ষেত্র আছে। ১৮৫৫ খৃষ্টাব্দে কাছাড়ে সৰ্ব্বপ্রথম চা বাগানের স্বষ্টি হয় । সমতল কাছাড়ে বাজারের সংপ্য ৫৩ টি মাত্র । কাছাড়ের প্রধান নগর শিলচর। লক্ষ্মীপুর একটি প্রসিদ্ধ বাজার । সোনাইমুখ কাষ্ঠ ও বাশ প্রভৃতি কারবারের প্রধান কেন্দ্র । কাছাড়ে প্রতি বংসর একটি মেলা বসিয়া থাকে। সিদ্ধেশ্বরের বারুণী অতি প্রসিদ্ধ । औदछरु-काझां८फ़ ब्र नक्१ि अ९८* शंउँौ *ां७ब्रां यांब्र। प्रस्ताडौङ बना, भश्वि, वृष, छझूक, विविध जां शैब्र बांनब्र, वनभांश्व थङ्कडि योदश् । •कौन्त्र भटश बना श्ध्न, भशूब cडाउां श्ङानि ७वर शूरशाणिङ "उग्न भएषा गझ ७ महिबहें 4५ॉन ।
