পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৭৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপসংহার—টীকা ১৩৩ এবং স্তম্ভন মোহন বশীকরণ স্তম্ভন ও মোহন ও বশীকরণ ও উচ্চাটন বিদ্বেষণোচ্চাটন মারণ রূপ ও বিদ্বেষণ ও মারণ এই সব কৰ্ম্মের উদ্যোগ যটকৰ্ম্মস্বপি— · করে যে ব্যক্তি তাকে রাজাতে ১২০ সাড়ে বার কাহন দণ্ড দিতে হয়— জানা কৰ্ত্তব্য যেই ২ খানে বধ ও হস্তাদি ছেদন তাহার প্রতিনিধি দণ্ড কি দিবেক তাহা নিরূপণের নিমিত্তে এই আইন শ্ৰীযুত হেড়ম্বেশ্বর নৃপেন্দ্র বাহাদুরের হুজুর কৌশল হৈতে বিবাদদর্পণ গ্রন্থানুসারে দেববাণী ও ভাষাতে নীচের লিখিতাকুসারে শক ১৭৯৩ সালের ১ পহিলা বৈশাখ জারী করিলেন ইতি—— বধ প্রতিনিধি দণ্ডঃ সুবর্ণ শতং বধযোগ্য অপরাধি ব্যক্তিয়ে যদি ১০০ একশত সুবর্ণ দণ্ড দিতে পারে তবে ঐ ব্যক্তিকে বধ, করাবেন না— অঙ্গছেদ প্রতিনিধিঃ পঞ্চাশং এবং অঙ্গছেদন যোগ্য অপরাধি, ব্যক্তিয়ে যদি ৫০ পঞ্চাশং সুবর্ণ দণ্ড দিতে পারে তবে অঙ্গছেদ করাবেন। ন—— রাজ্যদ্বহিস্করণ প্রতিনিধিঃ রাজ্য হৈতে রাহির করিবার যোগ্য পঞ্চবিংশতিঃ— — অপরাধি ব্যক্তিয়ে যদি ২৫ পঞ্চবিংশতি সুবর্ণ দণ্ড দিতে পারে তবে বাহিরা করাবেন না— জানা কৰ্ত্তব্য নিরপরাধিরে অপরাধি বলিয়া বান্ধিলে এবং অপরাধি ব্যক্তিকে ( ছিন্ন) এবং অন্তের শরীরেতে শস্ত্র ( ছিন্ন ) তনমাত্রেতে এবং স্ত্রী ( ছিন্ন ) শ করিলে এবং রাজাজ্ঞা পালন না করিলে যেই যেই দণ্ড হবে তাহা নিরূপণের নিমিত্তে এই আইন শ্ৰীযুত হেড়ম্বেশ্বর নৃপেন্দ্র বাহাদুরের হুজুর কৌশল হৈতে