পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত - উত্তরাংশ.pdf/১৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭১ চতুর্থ অধ্যায় ; বড়লিখার পুরকায়স্থ কথা এবং প্রতাপগডের বিবরণ u শ্রীহট্টেৰ ইতিবৃত্ত তৎপুত্র পদ্মলোচন জমিদারী কাৰ্য্যপরিচালনায় সুদক্ষ ছিলেন। ইনি নিজবায়ে স্বগ্রামে একটি গ্রাম্য বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন, উহা অদ্যাপি আছে। তিনি কয়েকজন দন ছাত্রের শিক্ষা ব্যয় বহন করিয়া তাহাদিগকে উপযুক্ত করেন; তদ্ব্যতীত ব্ৰজনাথ দে নামক জনৈক দুস্থ ব্যক্তির ৯০০০ নয় হাজার টাকার ঋণ এককালীন দান করিয়া, তাহাকে দায় মুক্ত করেন; তাহার হৃদয় কিদৃশ পবদুঃখ-কাতর ছিল, ইহাতেই বুঝা যায়। ঈদৃশ এক একটি ঘটনাতেই মানুষের মনুষ্যত্বের পরিচয় পাওয়া যায় এবং চিরদিন তাহদের নাম অমর করিয়া বাখে।” ইহার পুত্র শ্রীযুক্ত দুলাল চন্দ্র চৌধুরী হইতে এই বিবরণ প্রাপ্ত হওয়া গিয়াছে। ৩২ আদিপুরুষ ব্রাহ্মণ বিশিষ্ট ঈদুশ আব একটি বংশ বাজারগাও নামক স্থানে দৃষ্ট হয়, এই বংশের আদি পুৰুষ ডেঙ্গু চৌধুবী দশসনা বন্দোবস্তেব সময় বার্তা দেশ হইতে আগমন পুনর্বক তথায ১৯৬ বাজস্বযুক্ত এক তালুক বন্দোবস্ত ত্রমে বাস কবেন ইতাল পুত্ৰ শুনাই নাথ, তৎপুত্র লালমোহন প্রভৃতিব খ্যাতি পবিজ্ঞাত । o