পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত - উত্তরাংশ.pdf/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭৫ পঞ্চম অধ্যায় বনভাগ প্রভৃতি স্থানের ব্রাহ্মণ বিবরণ 0 শ্ৰীহট্টের ইতিবৃত্ত সনন্দ পাঠে জানা যায় যে তিনি চারি কেদার জঙ্গল ভূমি পাইবার প্রার্থনা করিলে উহা গ্রাহ্য হইয়াছিল। রামহরির বিবাহ ব্রাহ্মণ শাসনে হয়, শ্বশুরকুলে বংশাভাব হওয়াতে তিনি এখানে আসেন, তাহার পুত্র মাতামহ সম্পত্তির অধিকারী হইয়া এখানকার অধিবাসীরূপে গণ্য হন। পরগণা-দুলালী শাণ্ডিল্য গোত্রীয় ব্রাহ্মণ বংশ দুলালীর সামবেদী শাণ্ডিল্য গোত্রীয় ধরাধর মিশ্র তত্ৰত্য লস্করনারায়ণ দাসের গুরু ছিলেন। ধরাধরের পুত্র ও পৌত্রের নাম জ্ঞাত হওয়া যায় নাই, তাহার প্রপৌত্রের নাম বিদ্যাবল্লভ। ইহার দুই পুত্র’ হইতেই এই বংশের বিস্তৃতি ঘটে। এ বংশে অনেক খ্যাতনামা ব্যক্তির উদ্ভব হয়। অনেকেই তাহাদের নিকট হইতে শিষ্যত্ব গ্রহণ করিয়াছিলেন। ভিন্ন দেশীয় ভূপতিবৃন্দও তাহাদের পাণ্ডিত্যাদি বিবিধ গুণগ্রামে মোহিত হইয়া র্তাহাদিগকে ব্ৰহ্মত্র প্রদান করিয়াছিলেন বলিয়া কথিত আছে। তদ্বংশীয়গণ বলেন যে নাটোরের মহারাজ হইতে র্তাহাদের পূৰ্ব্বপুরুষ ৩০০/বিঘা এবং আসাম বিজনীবাজ বলিত নারায়ণ ভূপ হইতে ১৪৮০/বিঘা ভূমি ব্ৰহ্মত্র প্রাপ্ত হন। শ্রীহট্টের কালেক্টরীতেও এ বংশীয় অনেকের নামের সনন্দ দৃষ্ট হয়; এ বংশীয় রামভদ্র বাচস্পতি’ রামবল্লভ আচাৰ্য্য,* জনাবদার গণেশরাম হরিরাম’ প্রভৃতির ১২. ইহার বিষয় পরে কথিত হইবে। ১৩. ইহাদের বংশাবলী এই— | | ཨ་གིས་ཨ་ রামকানু আচার্য রাজবল্লভ রামজীবন গিরিধর গোপাল আচাৰ্য্য রত্নাকর দেবী প্রসাদ রামজয় রামনন্দন দর্শন রত্ন প্রভৃতি নীলমাধব ১৪. নবাব হরকিযুণ দাস মনসুর উলমূলক বাহাদুর ৩ জলুসের এক সনন্দে (১নং ৫৫৬) ইহাকে হবিনগর ও দুলালীতে