চতুর্থ অধ্যায়। No & বর্তমান আছে, স্থানীয় লোকে ইহাকে নন্দ মহারাজার প্রাসাদ বলিয়া পরিচয় দিয়া থাকেন। এই স্থানেই যশোদারাণী কৃষ্ণবদনে ব্ৰহ্মাণ্ড দর্শন করিয়াছিলেন। এই স্থানেই শকট ও যমলাৰ্জন ভঞ্জন ও তৃণাবাৰ্ত্ত ও পুতনা বধ, তইয়াছিল। মহাবনের নিকট গোকুল। শ্ৰীকৃষ্ণ মথুরায় জন্মগ্রহণ করেন । কিন্তু কংস ভয়েত বসুদেব যমুনা পার হইয়া গোকুলে নন্দ মহারাজের বাটীতে রাখিয়া গিয়াছিলেন । বৰ্ত্তমানে বল্লভাচাৰ্য্য সম্প্রদায়ের গোস্বামীগণের গোকুলনাথ বিগ্ৰহ বিদ্যমান আছে । বল্লভাচাৰ্য্য সম্প্রদায়ের গোস্বামীগণ কৃষ্ণ বলরামের মূৰ্ত্তি বাৎসল্য ভাবে সেবা করিয়া থাকেন । কংসচরগণ এই স্থানে নানা প্ৰকার উপদ্রব করিতে আরম্ভ করিলে শ্ৰীকৃষ্ণকে লইয়া নন্দ মহারাজ গোপীগণ সহ নন্দীশ্বর বা নন্দ গ্রামে বাস করেন । এই নন্দীশ্বাবেই পাবন সবোবার নামক একটী সরোবর বিদ্যমান আছে। এখানে একটা শিবলিঙ্গ ও দেখিতে পাওয়া যায়। শ্ৰীকৃষ্ণের বাল্যলীলার চিত্নাদি ও তথাকার অধিবাসীগণ দেখাইয়া থাকেন। মহাবনের নিকটবৰ্ত্তী রাভেল গ্রামে শ্ৰীমতী রাধিকার জন্ম স্থান । বৃষভানু রাজা কংসচরগণের উপদ্রবে। উক্ত স্থান পরিত্যাগ করিয়া বীৰ্যাণ নামক স্থানে আসিয়া বাস করেন । বৃষভানু নামের অপভ্ৰংশ হইতে বর্ষণ নামের উৎপত্তি অনুমান করা যাইতে পারে । এই বর্ষণ গ্রামে কয়েকটি বৃক্ষে নুপুর আকার ফল ধারণ করে। শ্ৰীকৃষ্ণের বাসস্থান নন্দীশ্বর গ্রামে, শ্ৰীমতী য়াধিকার বাসস্থান ৰািৰ্ষণ । এতদুভয় গ্রামেয় মধ্যস্থানের নাম সঙ্কেত বাট । ( ৬ ) তালবন । এই তালবনে শ্ৰীকৃষ্ণ ধেনুকাসুর বধ করিয়া সখা १°नश् उ5ाव्ा उठक्र०ा कझिश्वiछिCaान् •( ৭ ) মধুবন । পুর্বে এই স্থানে মধুনামক দৈত্যের বাসস্থান ছিল। কৃষ্ণাগ্ৰজ বলরাম এই স্থামে মধুপান করিয়া ছিলেন।. **
