R শ্ৰীশ্ৰীবৈষ্ণব-ইতিহাস । নিত্যানন্দপত্নী জাহ্নবী দেবীর সহিত পুরুষোত্তমের স্ত্রী জাহ্নবীর “সই” १ांडळांना शिंढा । সুখসাগর নামক গ্রাম ইতাদের বাসস্থান ছিল, পরে বোধ-খানা গ্রামে আসিয়া বাস করেন । ইহঁহারই বংশধর ৬/কৃষ্ণকমল গোস্বামী ১২১৭ সালে আষাঢ় মাসে রথযাত্রার দিন জন্মগ্রহণ করেন, ও পরে “স্বপ্নবিলাস’, ‘রাই উন্মাদিনী”, ‘বিচিত্ৰ-বিলাস” প্ৰভৃতি গীতিকাব্য রচনা করিয়া বঙ্গদেশ মাতাইয়াছিলেন । বৃন্দাবন দাস, শ্ৰীবাসের ভ্রাতার কন্যা নারায়ণীর সন্তান । ইনি অষ্টাদশ মাস গর্ভে থাকিয়া ১৪২৯ শকে বৈশাখ মাসের কৃষ্ণদ্বাদশী তিথিতে জন্মগ্রহণ করেন । ব্লন্দাবন দাস চৈতন্যবৃন্দাবন দাস । মঙ্গল বা চৈতন্যভাগবত গ্ৰন্থ রচনা করেন । ইহার রচিত। অন্যান্য আর ও গ্ৰন্ত আছে । ইনি নিত্যানন্দ প্রভুর মন্ত্রশিষ্য । বৃন্দাবন দাস ১৪১৯ শকে ৮১ বৎসর বয়সে অন্তধ্যান るエ I বলরাম দাস বৈদিক শ্রেশীর ব্ৰাহ্মণ সত্যভানু উপাধ্যায়ের পুত্ৰ। পূর্বে ইহাদিগোয় পূৰ্ব্ববঙ্গে বাসস্থান ছিল । নিত্যানন্দ প্রভূর নিকট মন্ত্রগ্রহণ করিয়া নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরের নিকটবলরাম দাস। বৰ্ত্তী দোগাছী গ্রামে বাস করেন । ইহার ভজন* প্ৰণালীতে সন্তুষ্ট হইয়া নিত্যানন্দ প্ৰভু তঁহার নিজ মন্তকের শিরোভূষণ—“পাগড়ী” বলরাম দাসকে প্ৰদান করেন। অগ্রহায়ণ মাসের কৃষ্ণ চতুৰ্দশীর দিবস বলরামের তিরোভাব উপলক্ষে যে মেলা হইয়া থাকে, সেই সময় অনেক বৈষ্ণব সেই স্থানে গমন করিয়া বলরাম দাসের বংশধরগণের নিকট অদ্যাপি সেই পবিত্ৰ “নিত্যানন্দ পাগড়ী” দর্শন করিয়া থাকেন। বলরাম দাস পূৰ্ব্বলীলায় ক্ষমন্দিরা সখী ছিলেন। অন্য এক বলরাম