পাতা:ষোড়শী - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰথম অঙ্ক ] ষোড়শী। [ দ্বিতীয় দৃশ্য গোটা দুই নেপালী কুকরি টাঙানো, কোনে একটা বন্দুক ঠেস দিয়া রাখা, তাহারই অদূরে মেঝের উপর একটা শৃগালের মৃত দেহ হইতে রক্তের ধারা বহিয়া শুকাইয়া গিয়াছে। ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত কয়েকটা শূন্য মদের বোতল ; একটা ডিসে উচ্ছিষ্ট ভুক্তাবশেষ তখনও পরিষ্কৃত হয় নাই, ইহারই সন্নিকটে একখানা দামী ঢাকাই চাদরে হাত মুছিয়া ফেলিয়া দেওয়া হইয়াছে--সেটা মেঝেতে লুটাইতেছে। জীবানন্দ চৌধুরী বিছানায় আড় হইয়া পড়িয়া । পায়ের দিকের জানালাটা ভাঙা, তাহার ফাক দিয়া বাহিরের একটা গাছের ডালের খানিকটা ভিতরে ঢুকিয়াছে। দুই দিকে দুইটি দরজা,- দরজা ঠেলিয়া জীবানন্দর সেক্রেটারি প্রফুল্ল প্ৰবেশ করিল। ] প্ৰফুল্ল । সেই লোকটা এখানেও এসেছিল দাদা । জীবানন্দ । কে বলত ? প্ৰফুল্প। সেই মাদ্রাজী সাহেব, যিনি আখের চাষ আর চিনির কারখানার জন্যে সমস্ত দক্ষিণের মাঠটা কিনতে চান। সত্যিই কি ওটা বিক্রী করে দেবেন ? DBDDBBD S BBBBS BDD ggB DDBDD DBD DDBDBBDS প্ৰফুল্প। কিন্তু অনেক প্রজার সর্বনাশ হবে। জীবানন্দ। তা হবে, কিন্তু আমার সর্বনাশটা বাচুবে। প্ৰফুল্প। আর একটি লোক বাইরে বসে আছেন তঁর নাম জনাৰ্দন রায়। আসতে বোলব ? জীবানন্দ। না ভায়া, এখন থাৰু। সাধু সন্দর্শন যখন তখন করতে নেই,--শাস্ত্ৰে নিষেধ আছে। প্ৰফুল্ল । (হাসিয়া ) লোকটা শুনেছি খুব ধনী । سي؟