সমাজ wo তাহাতে এই সকল মহাশয়ের উপস্থিত ছিলেন এবং উহার এই সকল পুরস্কার প্রাপ্ত হইলেন। রাজা উদিতনারায়ণের পুত্ৰ वैमूङ রাজা ঈশ্বরীপ্রসাদ বাহাদুর ও জয় প্রকাশ সিংহের পৌত্র তাহার নাম জ্ঞাত নহি ও ত্রদুত রাজা কালীশঙ্কর ঘোষাল বাহাদুর ও শ্লথত বাৰু হরিনারায়ণ সিংহ ও শ্ৰীযুত বাবু কুমার সিংহ ও ঐশ্বত রাজা পত্নীমল্ল ; শ্রীপত কুমার উদিতপ্রকাশ সিংহ ও ত্রযুত কুমার সত্যপ্রলয় ঘোষাল প্রভৃতি সমাগত হইয়াছিলেন । এবং পশ্চাৎ লিখিতব্য মান্য মহাশমুরা লিখিতব্যমত পুরস্কার প্রাপ হলেন । রাজ। ঈশ্বরীপ্রসাদ বাহাদুর সপ্ত পাচার থেলং ৪ এক হস্তী - এক অশ্ব ও এক পালকি এবং মুক্তার হার ও শিরপেচ কলগী এবং ঢাল তলবার। বাবু জয়প্রকাশ সিংঙ্গের পৌত্র সপ্ত পার্টার খেলাং এবং ঢাল তলার শু মুক্তাহার ও শিরপেচ কলগী। রাজা কালীশঙ্কর ঘোষাল বাহাদুর সপ পাগর কলগা ও মূকাময় হার g BB BBB S BD DBBBBB BB BB KBB BBBS SS 0S SBBBS BB কুমার সিংহ সাত পাচার খেলাং ও গোসোয়ারা এবং এক পোড়া " । রাজা পঞ্জীমল্ল সাত পার্চার খেলাৎ ও মুক্তার হার ও শিরপেচ কলগী। কুমার উদিতপ্রকাশ সিংহ ছয় পাচার খেলাং ও শিরপেচ কলগী –ভুকৈলাস রামকুমার বন্দোপাধ্যায় । ( ১৬ ডিসেম্বর ১৮৩৭ । ৩ পৌষ ১২৭৪ ) ঐধুত দর্পণ সম্পাদক মহাশয় সমাণেধু —আমার লিখিত পোলীদের কোন আমলার অন্যায় বিষয়ক পত্র যাহা দর্পণে অপিত হইয়াছিল ২ ডিসেম্বর তারিখের দর্পণে তাহার উত্তরাভাস প্রকাশ হইয়াছে ঐ আভাস লেখক উভয়পক্ষের কোন পক্ষীয় নহেন এই কথা লিখিয়া পূৰ্ব্বেই স্বীয় সভ্যতাজ্ঞাপন করিয়াছেন। এবং নাম স্বাক্ষর স্থলে আপনাকে যথার্থবাদী ব্যক্ত করেন কিন্তু তিনি যেরূপ লিখিয়াছেন তাঁহাতে আমার প্রতি ঐ সত্তত ও নামান্তরূপ কাৰ্য্য করা হয় নাই যাহা হউক আমি এবিষয়ে তাহাক অধিক বলিব না। কিন্তু যে দুষ্ট আইনের উল্লেখ করিয়া পোলীসের ঐ আমলার অবস্থিত শক্তি স্থাপন করিয়াছেন তাহাতে আইন বিষয়ে অনভিজ্ঞ লোকেরদের ভ্রম জন্মিতে পারে অতএব তদ্বিময়ে কিঞ্চিং লিখিভে হইল । পত্র প্রেরক লেখেন দারোগ৷ বাবুর প্রতি যেরূপ ব্যবহার করিয়াছিলেন তদন্ত্ররূপ ব্যবহার করণের হুকুম কেবল এক আইনে নহে কিন্তু দুষ্ট আইনে অর্থাং - ৭৯৩ সালের ৯ আইনে ১৮১৭ সালের ২০ আইনে আছে । সম্পাদক মহাশয় এস্থলে আমি থেদপূৰ্ব্বক বলি যদি পত্র প্রেরক উক্ত দুই আইনেতে দৃষ্টি করিতেন তবে কদাচ এরূপ লিপিনে না। তিনি কাহার মুখে শুনিয়া কেবল আমাকে অপ্রস্তুত করিবার নিমিত্ত আইনের নাম উল্লেখ করিয়াছেন । আমি উক্ত দুই আইনের প্রতি প্রকরণ বিবেচনা করিয়াছি তাহলে ১৭৯৩ সালের ৯ আইনের মধ্যে অধিক চাকর রাখনিয়ার বা আগন্তুক লোকের প্রতি দাবোগার কাধ্যের
