ধৰ্ম্ম לרפא ( ২৪ জুলাই ১৮৩০ । ১৯ ভ্রাবণ ১২৩৭ ) বিবাহুে ঘটক কুলীন বিদায় —চুচূড়ানিবাসি ক্রযুত বাবু বিশ্বম্ভর হালদারের কন্যার শুভবিবাহের সমৃদ্ধি পূৰ্ব্বে প্রকাশ করিয়াছি পরস্তু ফুলাচার্য ও কুলীনের বিদায়ের বৃত্তান্ত জ্ঞাত না হওয়াতে প্রকাশ হয় নাই এইক্ষণে জ্ঞাত হুইলাম ঐ বিবাহে কুলাচার্যের প্রধান দান ১৬ ষোল টাকা মধ্যম দান ১২ বারে টাকা নুন দান ৮ আট টাকা। এই রীতি ক্রমে পাচ শত কুলাচার্যাকে বিদায় করিয়াছে এবং কুলীনের বিদামু প্রত্যেকে ২০ বিংশতি টকা দিয়াছেন এবং উক্ত সম্প্রদান ব্যক্তিরদিগের প্রত্যেককে ১ এক মোন ভোজ্য অর্থাৎ সিপ দিয়াছেন পরন্তু কুলাচাৰ্য্যাধ্যক্ষ শ্ৰীযুত রামলোচন কবিভূষণ মহাশয়কে দুষ্ট শত টাকা এক যোড় উত্তম শাল ও এক যোড় গরদবস্ত্র এই সকল বস্থ পারিভোর্ষিক দিয়াছেন। ( ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৩২ ৷ ১৪ ফাল্গুন ১২৩৮ ) শুভবিবাহ –আমরা লোকপরম্পরাবগত হইলাম গত ৩ ফালগুণ সোমলার বাত্রিতে ঐধুত বাবু প্রসন্নকুমার ঠাকুরের কন্যার শুভবিবাহ হুষ্টয়াছে শুনা গেল এই বব" ঘটক কুলীনের বড় সমারোহ হইয়াছিল প্রসন্নকুমার বাবু বহুধত্বে এক জন নৈকষ্য কুলীমের সস্থান আনিম্ন বিবাহ দিয়াছেন তাহারদিগের পৈতৃক ধারার কিছুই অন্যথা করেন নাই...। সং চং । ( ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৩২ ৷ ১৪ ফান্ধন ১২৩৮ ) শ্ৰীযুত দর্পণপ্রকাশক মহাশয় সমীপেষু –নিবেদনবিশেষ সন হালের ১৭ জান্তজারি তারিখের সমাচার দর্পণের দ্বারা বোধ হইল যে জিল হিজলীর এলাকার জলামুঠ গম্বরহের জমীদার শ্ৰীযুত রাজা নরনারায়ণ রায় আপন জ্যেষ্ঠ রাজকুমার শ্ৰীযুক্ত বাবু রুদ্রনারায়ণ রামের শুভবিবাহের লগ্ন ২২ জানুআরি তারিখে স্থির করিম; পাচ লক্ষ টাকা খরচের দ্বারা কল্পবৃক্ষের ন্যায় হইবেন এমত আশম্বে ছিলেন ইতিমধ্যে রাজসভাসদ মন্ত্রী রাধাকৃষ্ণ BBBB g gBD BBBBB g TBBBBB BB BB S TBBBB BB BBB মুহুরির ও ঐহিশী মাইতি নাপিতপ্রভৃতি গোপনে পরামর্শ করিলেন যে বক্তমান ভূপতি কল্পবৃক্ষের ন্যায় হইলে সৰ্ব্বস্ব যাইতে পারে যাহাতে কল্পবৃক্ষের ষ্ঠায় না হন এমত পরামর্শ দেওয়া কৰ্ত্তবা বিবেচনা করিয়৷ তাবৎ আমলাগণে ঐক্য হইয়। ভূপতির সাক্ষাং গলবস্ত্রে যোড়করে বিবাহের পূৰ্ব্বদিবসে সয়ংকালে উপস্থিত হইবাতে ভূপতি জিজ্ঞাসা করিলেন কারণ কি রাধাকৃষ্ণ কহিলেন আপনকার সরকারে পুরুষাঙ্গক্রমে আমরা প্রতিপালন হুইয়া আসিতেছি এক্ষণে মহারাজ কল্পবৃক্ষের ন্যায় হইলে যথাসৰ্ব্বস্ব যাইবেক এবং স্বথ্যাতি লইতে পরিবেন না কারণ বিবাহের সম্বাদে বহুদেশের মনুষ্য আসিয়াছে এবং আসিবেক দশ লক্ষ টাকা তহুবলে মজুত আছে মাত্র কিন্তু মহলখুক ইহাতে সরকারের খাজনা দুই লক্ষ ভঙ্কা দিতে হুইবেক বাকী আট লক্ষ তঙ্ক থাকিবেক এ বাক্য শ্রবণে ভূপতি যথেষ্ট খেদিত হই মা বিবাহের
