এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
১৪
সঙ্গীত-সুধা।
১৪
কীর্ত্তন ভাঙ্গা— ঝাঁপতাল।
প্রভু দয়াল, সাধুমুখে আমি শুনেছি;
অকূল-পাথারে প’ড়ে ডাক্তেছি।
আমায় দিয়ে চরণ-তরী, উঠাও হে কেশে ধরি,
আমি আশা করিয়ে চেয়ে র’য়েছি।
অস্পৃশ্য পামর আমি, দয়ার ঠাকুর তুমি,
অগতির গতি প্রভো, মনে জেনেছি;
তুমি করিয়ে অধম-তারণ, নাম ধর পতিত-পাবন,
তা’ত অধম-জনা হ’তে জেনেছি।
করিতে পাপী উদ্ধার, হ’য়েছ প্রকাশ এবার,
মোর সমান পাপী প্রভো, কোথা পাবে আর;
প্রভো, যে তোমার শরণ লয়, তার দশা কি এমন হয়,
আমি পাপার্ণবেতে ডুবে র’য়েছি।
১৫
কীর্ত্তন ভাঙ্গা—একতালা।
ওহে জগদীশ,
আমার আর কেহ নাই, তোমা বিনা এ সংসারে
আমার কেবল পাপে মতি, নাহি অন্য মতি
(ওহে) কি হইবে গতি, বল হে আমারে।