ত-সঙ্গ}র" পূর্ণ#& א"לל যাবৎ মারিয়া মৃগ নাহি আসি ঘরে। তাবৎ করহ রক্ষা লক্ষণ, সীতারে | আমার বচন কভু না করিহ আন। প্রমাদ না পড়ে যেন, হইও সাবধান | বৃক্ষ-আড়ে থাকিয়া রাবণ সব শুনে। মনে করে জানকীরে হরিল এক্ষণে || যখন যা হবে, তাহা বিধির লিখন । সীতা হেন সতী দুঃখ পান সে কারণ ॥ শ্রীরাম করেন সজ্জা হাতে ধনুঃশর । যান মৃগ মারিতে লক্ষণে রাখি ঘর। শ্রীরামেরে দেখিয়া মারীচ ভাবে মনে । পলাইয়া গেলে মোরে মারিবে রাবণে । আমারে মারিবে রাম নতুবা রাবণ। আমার কপালে আজি অবশ্য মরণ II বরঞ্চ রামের হাতে মরণ মঙ্গল । রাবণের হাতে মৃত্যু নরক (১) কেবল ৷ মারীচ শঙ্কিত হয়ে যায় ধীরে ধীরে । আগে ধায় পিছে যায় চায় ফিরে ফিরে ॥ মারীচ চলিয়া গেল প্রহরেক পথ । নদ নদী এড়ি গেল অনেক পৰ্ব্বত ॥ ক্ষণে যায়, ক্ষণে চায়, ক্ষণে হয় দূর । নানা রঙ্গে চলে মৃগ মায়ার প্রচুর (২) || ক্ষণেক নিকটে যায় ক্ষণেক অস্তরে । শ্রীরাম নিকটে গেলে সে পলায় দূরে ৷ প্রাণে মরিবেক মৃগ, না মারেন বাণ । নিকটে পাইলে মৃগ ধরি দুই কাণ ॥ এমন চিন্তিয়া রাম বুঝেন কারণ। স্বরূপত: (৩) মৃগ নহে, হবে দুষ্ট জন ॥ ক্ষণে আদর্শন হয়, ক্ষণে মৃগ দেখি । মায়ারূপ ধরিয়াছে মার্চ পাতকী। [ অরণ্যকাণ্ড ঐৰীক বিশিখ (৪) রাম পূরেন সন্ধান। মারীচের বুকে বাজে বজের সমান। বেদনায় মারীচ সে পড়িল অন্তরে । রাক্ষসের মূৰ্ত্তি ধরি হাহাকার করে। তখন মারীচ করে রাবণের হিত । রামের ডাকের তুল্য ডাকে আচম্বিত (৫) | আইস লক্ষণ, ঝাট কর পরিত্রাণ। রাক্ষস মিলিয়া ভাই লয় মোর প্রাণ । মারীচ ভাবিল ইহা ডাকিলে এমনি । রামের বচন মানি আসিলে এখনি | "লক্ষণ, লক্ষণ’ বলি ডাকে উচ্চৈঃস্বরে। শুনিয়া রামের হয় কম্প কলেবরে ৷ মারীচেরে সংহারিয়া বাণ ল’য়ে হাতে । সীতার নিকটে রাম চলেন ত্বরিতে ৷ মারীচের বুকে বাণ খসে টান দিতে। কৃত্তিবাস মারীচ-বধ গায় অরণ্যেতে ॥
রাবণ কর্তৃক সীতা হরণ । দূরেতে রাক্ষস করে রামতুল্য ধ্বনি। রাক্ষসের মায়ায় রামের শব্দ শুনি | হেথা শুনিলেন সীতা করুণ বচন । বলিলেন, ঝাট যাও দেবর লক্ষণ ৷ আৰ্ত্তস্বরে শ্রীরাম ডাকেন যে তোমারে। দেখ গিয়া তাহারে কি রাক্ষসেতে মারে। লক্ষণ বলেন, নাই শ্রীরামের ভয়। মৃগ মারি আসিবেন, কিসের বিস্ময় ॥ ঐরামের মুখে নাই কাঠর বচন। এত ব্যস্ত হও মাতা, কিসের কারণ ॥ S BBB SBBBBBB DDS D BSBB BBB BSB BBBB S BBBgS BBBD S0S ggDSggg SaEB BDD BBSS S BBBB SBBB S
