ണ്ണജസ്സ് [ লঙ্কাকাও.جنسيلاكي হরিণ মহিষ বরা সাপটিয়া ধরে। বহুদিন অনাহারে খায় বাড়াবাড়ি। বারো তের শত পশু খায় একেবারে | মদ খেয়ে উজাড়িল সাত শত হাড়ি ॥ কুম্ভকৰ্ণ বলে, বুঝিলাম অনুমানে ॥ নহে সে সামান্ত হাড়ি, কি কব বাখান । অকালে জাগায় মোরে যাহার কারণে | পচিশের বন্দ (৩) যেন ঘর একখান ॥ কোন লাজে ইন্দ্র বেটা দিতে এল হানা। মহা-রক্ত (৪) কত খাইল, সংখ্যা নাহি হয়। বারে বারে হেরে যায় না ভাবে ভাবনা | পালে পালে শূকর মনুষ্য কুড়ি ছয় ॥ ইন্দ্রের আছুক কাজ, যম যদি আইসে । যাত্রা করি চলিলেন কুম্ভকৰ্ণ বীর । যম হ’য়ে (১) তাহারে গিলিব এক গ্রাসে । মেঘ হৈতে সূৰ্য্য যেন হইল বাহির । বিরূপাক্ষ রাক্ষস সে ধৰ্ম্ম-অধিষ্ঠান। পৰ্ব্বত-প্রমাণ উচ্চ লঙ্কার প্রাচীর। জোড়হাতে কহে কুম্ভকৰ্ণবিদ্যমান ॥ প্রাচীর জিনিয়া কুম্ভকর্ণের শরীর। দেবে কোপ না কর, নির্দোষ পুরন্দর। চলে যায় পথে যেন সুমেরু সমান। প্রমাদ পাড়িল এত নর ও বানর ॥ দেখিয়াই বানরের উড়িল পরাণ ॥ সূপণখা গিয়াছিল পঞ্চবটী-বনে। দরশনে ভঙ্গ দিল যত কপিগণ । অগ্রে তার নাক-কাণ কাটিল লক্ষণে ॥ আশ্বাসিয়া রাখিল রাক্ষস বিভীষণ । শ্রীরামের সীতা রাজা আনে সেই রোষে । বিভীষণের আশ্বাসে রহিল কপিগণে । সাগর ডিঙ্গিয়া হনু লঙ্কাপুরে আসে। রঘুনাথ জিজ্ঞাসা করেন বিভীষণে ॥ লঙ্কা দগ্ধ করিল বানর হনুমান । এত দিন কোথা ছিল এই মহাবীর । তুমি থাকিতে লঙ্কায় এতেক অপমান ॥ ত্ৰিভুবন জিনিয়া ত দুৰ্জ্জয় শরীর ॥ প্রমাদ করিছে নর-বানর আসিয়ে । না বুঝে কটক আমি করিয়াছে পার । রাজা প্রজা রহিয়াছে তব মুখ চেয়ে ॥ ইহার সংগ্রামে কারো নাহিক নিস্তার ॥ কুম্ভকৰ্ণ বলে, আগে জিনে আসি রণ। বিভীষণ বলে, শুন রাম রঘুবর। তবে ত ভেটিব গিয়া ভাই দশানন ॥ কুম্ভকৰ্ণ নামেতে মধ্যম সহোদর। এত বলি কুম্ভকৰ্ণ চলে রণ-মুখে (২) । ব্ৰহ্মার বরেতে রাজা দশানন যুঝে । মহোদর ভাই গিয়া কহিছে সম্মুখে ॥ কুম্ভকৰ্ণ বীর যুঝে আপনার তেজে৷ রাজার নাহিক আজ্ঞা রণে দিতে হানা । গদা হাতে কুম্ভকৰ্ণ যদি করে রণ। কেমনে যাইবে যুদ্ধে না ক’রে মন্ত্রণ ॥ এক দণ্ডে জিনিতে পারয়ে ত্রিভুবন ॥ যাত্রাকালে কুম্ভকৰ্ণ আরো খেতে চায়। কুম্ভকৰ্ণ ভূমিষ্ঠ হইল যেই কালে । রাজভোগ্য গ্রব্য আনি রাক্ষসে জোগায় ॥ মুভিকা-ঘরের নারীগণে ধরি গিলে ॥ (১) যম হয়ে—সৰ্ব্ব-সংহাৱক কালরূপ ৰাৱণ কৰিয়া। (২) রণ-মুখে-যুদ্ধ ক্ষেত্রের দিকে। (৩) পচিশের DDSDB BBB BB BBBB DDS BDDD DDD DD DD DB BBB DD S S0S DDSDDS मिश्ण्ठ धागैत्र ज्राचl ब्रख् । of |
