889 তুষ্ট-ক্টর৯৫থ জোড় করে ঐরামেরে বলে বিভীষণ । প্রমাদ ঘটিল বড়, রক্ষ (১) নারায়ণ ॥ দেখহ ভস্মাক্ষ বীর উপনীত আসি । যাহারে দেখিবে সেই হবে ভস্মরাশি | চৰ্ম্মে আচ্ছাদিত রথ, দেখ বিদ্যমান। ইহার ভিতরে অাছে শমন-সমান | ভস্মাক্ষ ইহার নাম, বড়ই দুৰ্দ্ধর (২) । করিল কঠোর তপ সহস্ৰ বৎসর ॥ তপোবলে ব্ৰহ্মা যবে দিতে এল বর। ब्रांकन वणिण, ८भां८ब्र कद्रश् श्रभद्र ॥ ব্ৰহ্ম বলে, অন্য বর চাহ নিশাচর (৩) । স্বাঞ্ছনাশ হবে তুমি হইলে অমর। নিশাচর বলে, তবে করি নিবেদন । সেই ভস্ম হবে, যার হেরিব বদন ॥ ব্ৰহ্মা বলে, দিমু যাহা এল তৰ মুখে। ঘরে গিয়া বসে থাক ঠুলি দিয়া চোখে ॥ বর পেয়ে রাক্ষস হুইল আনন্দিত । সত্য মিথ্যা কেমনেতে যাইবে প্রতীত (৪) ॥ সংহতি (৫) রাক্ষস উহার ছিল যত জন । মুখ নিয়খিতে ভস্ম হইল তখন ॥ বর পেয়ে নিশাচর হরিষ অন্তর। স্ত্রী-পুত্র না রছে ওই পাপিষ্ঠ-গোচর। হেনই পাপিষ্ঠ রণে হৈল আগুয়ান । উহার সংগ্রামে প্রভু, হও সাবধান ॥ বিভীষণ-বচনে বিস্ময় মানি মনে । পুনরপি এরাম কহেন বিভীষণে ॥ রণে ভঙ্গ নাহি দিব, যুঝিব অবশু । चामि उग्र रुहे किश्व1७ हे शrरु छन्द्म ॥ [णकांकां९ বিভীষণ বলে, গোসাই, না করিহ ভয়। করহ উপায় চিন্তা, মরিবে নিশ্চয় ॥ আছয়ে মন্ত্রণা এক শুন নারায়ণ। । উহার সম্মুখে দেহ ধরিয়া দপণ। যখন আসিবে বেটা মুখ দেখাবারে। দর্পণে আপন মুখ পাবে দেখিবারে ॥ দপণে আপন মুখ দেখি নিশাচর। আপনি হইবে ভস্ম, না করিহ ডর। হেন উপদেশ (৬) যদি কহে বিভীষণ । মিত্র মিত্র বলি রাম দিলা আলিঙ্গন। ঐরাম বলেন, সৈন্ত হও এক পাশ । যাবৎ রাক্ষস দুষ্ট না হয় বিনাশ । শ্রীরাম দপণ অস্ত্র জুড়িলা ধনুকে । ছুটিয়া রামের বাণ রহিল সম্মুখে ॥ আছিল রামের সঙ্গে যত কপিগণ । বাণেতে সবার মুখ হইল দপণ ॥ হেনকালে সেই দুষ্ট সংগ্রামে পশিল । রণ-মাঝে দু-চক্ষের ঠুলি খসাইল। দপণাস্ত্রে রঘুনাথ কৈল আচ্ছাদন । যত বানরের মুখে হইল দৰ্পণ ॥ দেখিল ভস্মাক্ষ বীর যাহার বদন । মুখ দেখা নাহি গেল দেখিল দপণ ॥ মুখ নাহি দেখিয়া কুপিল নিশাচর। ঐরামেরে ডাকি তবে বলিছে উত্তর ॥ রাক্ষস বলিছে, তুমি প্রাণেতে কাতর। छग्न यनेि कब्र, *णाश्ग्रा यांश् पब्र ॥ রাম বলে, রাক্ষস, কি ইচ্ছিলি মরণ । এখনি পাঠাৰ তোরে শমন-সদন ॥ ov-on (ৰ) ৱ-জনমালী। (গ নিশাচ স্বাক্ষল ; নিশাতে ( রাত্ৰিতে ) DDD DD DDD DDBBB D DD S S0S BDDS DDDDDS S0S DDDDSDBBS (৬) উপদেশ-পরামর্শ ; যুক্তি |
